সোমবার (১৪ মার্চ) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এসব কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে অতীতে এ ধরনের কোনো কিছু হয়নি এবং হওয়ার কোনো সম্ভাবনাও নেই। তবে স্বাভাবিকভাবেই একটি দেশ থেকে কোনো যন্ত্রাংশ ক্রয় করা হলে তা রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যে একটি সমঝোতা থাকে। অতীতে এ রকম কোনো স্থাপনা নির্মাণ করা হয়নি। নতুন করে কোনো স্থাপনা তৈরির পরিকল্পনা নেই।
শাহরিয়ার আলম বলেন, এ বিষয়টি নিয়ে প্রতিবেদনে যে তথ্য এসেছে এবং বাংলাদেশের কিছু গণমাধ্যম আরও উৎসাহী হয়ে এটাকে রং চড়িয়ে সংবাদ করেছে। তবে এ সংবাদের কোনো ভিত্তি নেই।
এ প্রতিবেদনের জন্য জাপানি সংবাদমাধ্যম নিক্কিতে লিখিত জবাব চাওয়া হবে বলেও জানান প্রতিমন্ত্রী।
এদিকে, রোববার রাজধানীর একটি হোটেলে ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত লি জিমিং এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানান, এ বিষয়ে স্পষ্ট কোনো তথ্য জানা নেই। বিষয়টি খতিয়ে দেখতে বেইজিংকে বার্তা পাঠানো হবে।
রাষ্ট্রদূত বলেন, চীন কখনো অন্য কোনো দেশের ভেতরে সামরিক সরঞ্জাম রক্ষণাবেক্ষণ স্থাপনা তৈরি করে না। তবে কোনো দেশে সামরিক সরঞ্জাম রক্ষণাবেক্ষণে সহায়তা চাইলে, চীন সহায়তা দিয়ে থাকে।