এ ঘটনার পর খবর পেয়ে সেখানে বান্দরবান থেকে সেনাবাহিনীর একটি টহল দল এলাকায় গিয়েছে। আশেপাশের পাড়াগুলোর লোকজনের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, জনসংহতি সমিতি ও মগ লিবারেশন পার্টির মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। তবে যারা নিহত হয়েছেন তারা কোন দলের তা এখনো জানা যায়নি।
গাইন্দা ইউনিয়নের ইউপি চেয়ারম্যান পুচি মং মারমা সাংবাদিকদের বলেন, তার ইউনিয়নের বান্দরবান সীমান্তের কাছে কেচি নতুনপাড়া এলাকায় দু’দল সন্ত্রাসীদের মধ্যে সংঘর্ষে একজন পথপ্রদর্শকসহ তিনজনের লাশ সেখানে পড়ে রয়েছে। ঘটনাটি তারা নিরাপত্তাবাহিনীকে জানিয়েছেন।
বান্দরবানে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অশোক কুমার পাল জানান, ঘটনাস্থলটি রাঙামাটির রাজস্থলী উপজেলার গাইন্দা ইউনিয়নের পড়েছে। তবে এলাকায় নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে বলে তিনি জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য, দীর্ঘদিন থেকে এলাকায় আধিপত্য বিস্তার ও চাঁদাবাজি নিয়ে মগ লিবারেশন পার্টি ও জনসংহতি সমিতির মধ্যে দ্বন্দ্ব-সংঘাত চলে আসছে। গত এক বছরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ২০ জন নিহত হয়েছে।