মঙ্গলবার (৫ এপ্রিল) ঢাকার অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেন ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় তার জবানবন্দি রেকর্ড করেন।
গত ২৮ মার্চ মাসুমের সাতদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন একই আদালত। সেই রিমান্ড শেষে মাসুমকে আদালতে হাজির করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক মোহাম্মদ ইয়াসিন শিকদার।
এ সময় মাসুম স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে সম্মত হওয়ায় তা রেকর্ডের আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা। সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারক জবানবন্দি রেকর্ড করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
গত ৩ এপ্রিল এ মামলায় ঢাকা দক্ষিণ সিটির ১০ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের বহিষ্কৃত সাধারণ সম্পাদক ওমর ফারুক, আবু সালেহ শিকদার ওরফে শুটার সালেহ, মো. নাছির উদ্দিন ওরফে কিলার নাছির, মো. মোরশেদুল আলম ওরফে কাইল্লা পলাশ ও আরফান উল্লাহ দামালের পাঁচদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
গত ২৪ মার্চ রাত পৌনে ১০টার দিকে মতিঝিল এজিবি কলোনি কাঁচা বাজার সংলগ্ন রেস্টুরেন্ট থেকে বাসায় ফেরার পথে শাজাহানপুর আমতলা ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালের সামনে দুর্বৃত্তের এলোপাথাড়ি গুলিতে নিহত হন মতিঝিল থানা আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম টিপু এবং কলেজছাত্রী প্রীতি। টিপুর গাড়িচালক গুলিবিদ্ধ হন। এ ঘটনায় টিপুর স্ত্রী ফারজানা ইসলাম ডলি মামলা দায়ের করেন। মামলায় অজ্ঞাতপরিচয়দের আসামি করা হয়।