ডিএমপি কমিশনার বলেন, জাতীয় ঈদগাহ ময়দানের পুরো এলাকা সিসি ক্যামেরার নিয়ন্ত্রণে থাকবে। প্রয়োজনে মুসল্লিদের তল্লাশি করা হবে। মুসল্লিদের জায়নামাজ ও ছাতা ছাড়া অন্য কিছু না আনার অনুরোধ করা হলো। আপনারা জামাতে অংশ নিতে একটু আগে চলে আসবেন।
ঢাকা শহরের যেসব বড় জায়গায় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে সেখানেও নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে জানিয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ডিএমপির সব থানাকে মুসল্লিদের নিরাপত্তার নিশ্চিতের কথা বলা হয়েছে।
ঢাকা শহর এখন ফাঁকা, এখন ছিনতাই-ডাকাতি বেড়েছে, নাগরিকদের নিরাপত্তা কীভাবে দেখছেন- এমন প্রশ্নের জবাবে ডিএমপি কমিশনার বলেন, আমরা গত কয়েক দিন ধরে ছিনতাইকারীরের তালিকা করেছি। এর মধ্যে রাজধানীর বিভিন্ন স্থান থেকে পাঁচ শতাধিক ছিনতাইকারীকে গেফতার করেছি। তবে নাগরিকদেরও সচেতন থাকতে হবে। কেউ আক্রান্ত হলে পুলিশকে জানালে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঈদের ছুটিতে ঘরের গুরুত্বপূর্ণ মালামাল লকারে রাখার পরামর্শ দিয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, সারাবিশ্বেই লকার ব্যবস্থা রয়েছে। যারা গ্রামে যাবেন, মালামাল লকারে রাখেন। নিজের নিরাপত্তা আগে নিজেকেই নিশ্চিত করতে হবে।