রিচেবিলিটি : যেসব ব্যবহারকারীর আঙুল খুব ছোট, তাদের জন্য এই রিচেবিলিটি ফিচারটি। এই ফিচারটি ব্যবহার করে আইফোন ১৩ প্রো ম্যাক্সও অপারেটর করা খুব সহজ হবে।
ড্র্যাগ অ্যান্ড ড্রপ : অ্যান্ড্রয়েডের থেকে শত গুণে ভালো আইফোনের ড্র্যাগ অ্যান্ড ড্রপ ফিচারটি। এই ফিচারের সাহায্যে ব্যবহারকারীরা একটি অ্যাপ থেকে আরেকটি অ্যাপে খুব সহজেই ছবি বা টেক্সট ড্র্যাগ করতে পারেন।
লাইভ টেক্সট ফিচার : এটি অপটিক্যাল ক্যারেক্টার রিকগনিশন প্রযুক্তি ব্যবহার করে ছবি থেকে টেক্সট এক্স-ট্র্যাক্ট করার মাধ্যমে কাজ করে। ফিচারটির সাহায্যে ছবি স্ক্যান করে সেখান থেকে টেক্সট পেতে পারেন।
ব্যাক ট্যাপ জেসচার : ব্যাক ট্যাপ জেসচারের মাধ্যমে একাধিক ফিচার্স অ্যাক্সেস করতে পারবেন আইফোন ১৩ ব্যবহারকারীরা। এ জন্য ফোনের স্ক্রিনও ট্যাপ করার প্রয়োজন পড়বে না। ব্যবহারকারীরা স্ক্রিনশট নিতে পারবেন, টর্চ টার্ন অফ ও অন করতে পারবেন। একই সঙ্গে আবার ফোনের ব্যাক প্যানেলে সামান্য ট্যাপ করেই ক্যামেরা ওপেন করতে পারবেন।
ব্যাকগ্রাউন্ড সাউন্ড কম করা : এটি গ্রাহকের স্ট্রেস কমাতে পারে। ডিভাইসের অ্যাক্সেসিবিলিটি সেটিংস থেকেই এই ফিচারটি অ্যাক্টিভেট করা যেতে পারে।
ক্যাপশনস ফিচার : ছবি ও ভিডিওতে ক্যাপশন দেওয়ার মতোও একটি চমৎকার ফিচার রয়েছে আইফোনের ঝুলিতে। এ জন্য ব্যবহারকারীদের ছবি বা ভিডিওতে সোয়াইপ করলেই চলে যাবে।
অ্যাপ লুকিয়ে রাখা : ব্যবহারকারীরা যে কোনো অ্যাপ লুকিয়ে রাখতে রিমুভ অ্যাপ অপশনে ক্লিক করতে হবে এবং তার পরে মুভ টু অ্যাপ লাইব্রেরি অপশনটি সিলেক্ট করতে হবে।