তাদের বহনকারী হেলিকপ্টার রোববার (৫ জুন) বিকেলে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর ঘাঁটি ‘বাশার’-এ পৌঁছাবে।
এর আগে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) থেকে জানানো হয়, বিস্ফোরণে দগ্ধ-আহতদের মধ্যে ১৫ জনকে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
উদ্ধার অভিযানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ২৫০ জন সদস্য কাজ করছেন। উদ্ধার অভিযান ও আগুন নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রমে সহায়তার জন্য সেনাবাহিনীর একটি বিশেষজ্ঞ দল কাজ করছে।
এছাড়া সেনাবাহিনীর ইঞ্জিনিয়ার এবং নিরাপত্তা দলও নিয়োজিত রয়েছে। রাসায়নিক দ্রব্যাদি বিস্ফোরণের কারণে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত রাসায়নিক সামগ্রী সমুদ্রে ছড়িয়ে পড়া রোধে এ দলটি কাজ করছে।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনীর মিলিটারি পুলিশও সহায়তা করছে। তাছাড়া বিস্ফোরণে আহতদের চিকিৎসার্থে সেনাবাহিনীর মেডিকেল টিম গতকাল রাত থেকে কাজ করছে।
শনিবার (৪ জুন) রাতের বিস্ফোরণের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৪০ জনের বেশি মৃত্যুর খবর মিলেছে। আহত হয়েছেন চার শতাধিক। তাদের মধ্যে ডিপোর শ্রমিক, স্থানীয় বাসিন্দাদের পাশাপাশি পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরাও রয়েছেন। বিস্ফোরণের ১৫ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও আগুন এখনো পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি।