পদ্মা সেতু উদ্বোধনের আগ মুহূর্তে সুধী সমাবেশে ১০০ টাকা মূল্যমানের স্মারক নোট উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পদ্মা সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে ১০০ টাকা মূল্যমানের স্মারক নোট বাজারে ছাড়ছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
শনিবার (২৫ জুন) বেলা সাড়ে ১১টায় মাওয়া প্রান্তে পদ্মা সেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠানের সুধী সমাবেশে ১০০ টাকা মূল্যমানের স্মারক নোট উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী।
জানা যায়, রোববার (২৬ জুন) থেকে নতুন এ স্মারক নোট বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয় পাওয়া যাবে।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ১০০ টাকা মূল্যমান স্মারক নোট বাজারে আসছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির স্বাক্ষরিত এ স্মারক নোটের সম্মুখভাগের বাঁ পাশে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিকৃতি এবং ব্যাকগ্রাউন্ডে ‘পদ্মা সেতু’র ছবি মুদ্রিত রয়েছে। আর নোটের উপরিভাগে সামান্য ডানে নোটের শিরোনাম ‘জাতির গৌরবের প্রতীক পদ্মা সেতু’ লেখা রয়েছে। এ ছাড়া নোটের ওপরে ডান কোণে স্মারক নোটের মূল্যমান ইংরেজিতে ‘100’, নিচে ডান কোণে মূল্যমান বাংলায় ‘১০০’ এবং উপরিভাগে মাঝখানে ‘একশত টাকা’ লেখা রয়েছে।
নোটের পেছন ভাগে ‘পদ্মা সেতু’র পৃথক একটি ছবি সংযোজন করা হয়েছে। নোটের উপরিভাগে ডান দিকে নোটের শিরোনাম ইংরেজিতে ‘Padma Bridge -The symbol of national pride ONE HUNDRED TAKA’ লেখা রয়েছে।
এ ছাড়া নোটের উপরে বাঁ কোণে ও নিচের ডান কোণে মূল্যমান ইংরেজিতে ‘100’ এবং নিচে বাঁ কোণে বাংলায় ‘১০০’ লেখা রয়েছে। এ ছাড়া নোটের নিচে মাঝখানে ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রাম’ এবং এর বাঁ পাশে ‘BANGLADESH BANK’ ও ডান পাশে ‘ONE HUNDRED TAKA’ লেখা রয়েছে।
১০০ টাকা মূল্যমানের স্মারক নোটটির জন্য পৃথকভাবে বাংলা ও ইংরেজি লিটারেচারসংবলিত ফোল্ডার প্রস্তুত করা হয়েছে। ফোল্ডার ছাড়া শুধু খামসহ স্মারক নোটটির মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫০ টাকা এবং ফোল্ডার ও খামসহ স্মারক নোটটির মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ২০০ টাকা।
এসব নোট প্রচলনযোগ্য নয়। বিভিন্ন দিবস ও বিষয় উদ্যাপনকে স্মরণীয় করে রাখতে স্মারক নোট ও মুদ্রা ছাড়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সংগ্রহ করা যায় সব সময়ই।
শনিবার (২৫ জুন) বেলা সাড়ে ১১টায় মাওয়া প্রান্তে পদ্মা সেতুর উদ্বোধন অনুষ্ঠানের সুধী সমাবেশে ১০০ টাকা মূল্যমানের স্মারক নোট উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী।
জানা যায়, রোববার (২৬ জুন) থেকে নতুন এ স্মারক নোট বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয় পাওয়া যাবে।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ১০০ টাকা মূল্যমান স্মারক নোট বাজারে আসছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ফজলে কবির স্বাক্ষরিত এ স্মারক নোটের সম্মুখভাগের বাঁ পাশে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিকৃতি এবং ব্যাকগ্রাউন্ডে ‘পদ্মা সেতু’র ছবি মুদ্রিত রয়েছে। আর নোটের উপরিভাগে সামান্য ডানে নোটের শিরোনাম ‘জাতির গৌরবের প্রতীক পদ্মা সেতু’ লেখা রয়েছে। এ ছাড়া নোটের ওপরে ডান কোণে স্মারক নোটের মূল্যমান ইংরেজিতে ‘100’, নিচে ডান কোণে মূল্যমান বাংলায় ‘১০০’ এবং উপরিভাগে মাঝখানে ‘একশত টাকা’ লেখা রয়েছে।
নোটের পেছন ভাগে ‘পদ্মা সেতু’র পৃথক একটি ছবি সংযোজন করা হয়েছে। নোটের উপরিভাগে ডান দিকে নোটের শিরোনাম ইংরেজিতে ‘Padma Bridge -The symbol of national pride ONE HUNDRED TAKA’ লেখা রয়েছে।
এ ছাড়া নোটের উপরে বাঁ কোণে ও নিচের ডান কোণে মূল্যমান ইংরেজিতে ‘100’ এবং নিচে বাঁ কোণে বাংলায় ‘১০০’ লেখা রয়েছে। এ ছাড়া নোটের নিচে মাঝখানে ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের মনোগ্রাম’ এবং এর বাঁ পাশে ‘BANGLADESH BANK’ ও ডান পাশে ‘ONE HUNDRED TAKA’ লেখা রয়েছে।
১০০ টাকা মূল্যমানের স্মারক নোটটির জন্য পৃথকভাবে বাংলা ও ইংরেজি লিটারেচারসংবলিত ফোল্ডার প্রস্তুত করা হয়েছে। ফোল্ডার ছাড়া শুধু খামসহ স্মারক নোটটির মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫০ টাকা এবং ফোল্ডার ও খামসহ স্মারক নোটটির মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ২০০ টাকা।
এসব নোট প্রচলনযোগ্য নয়। বিভিন্ন দিবস ও বিষয় উদ্যাপনকে স্মরণীয় করে রাখতে স্মারক নোট ও মুদ্রা ছাড়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সংগ্রহ করা যায় সব সময়ই।
