বৃহস্পতিবার (১৪ মে) বিকাল সাড়ে পাঁচটা থেকে এই বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু করা হয়।
প্রকল্প পরিচালক শাহ আব্দুল মাওলা বলেন, গত একমাস আমরা পরীক্ষামূলকভাবে জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে আসছিলাম। এটাই পিডিবির নিয়ম। আজ সেই টেস্ট রান শেষ হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার থেকে বাণিজ্যিকভাবে প্রথম ইউনিটের ৬৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ শুরু হলো।
তিনি জানান, এই কেন্দ্রের দ্বিতীয় ইউনিটের কাজও চলছে। তবে করোনার কারণে কাজের গতি কমে গেছে। আগামী জুন মাসে ৬৬০ মেগাওয়াটের দ্বিতীয় ইউনিটটি উৎপাদনে আসার কথা থাকলেও সম্ভবত করোনা পরিস্থিতির কারণে দেরি হয়ে যাবে। আগে যেখানে চার হাজার শ্রমিক কাজ করতো, সেখানে এখন কাজ করতে পারছে মাত্র দেড় হাজারের মতো শ্রমিক।
এদিকে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ করোনার এই পরিস্থিতিতেও বাংলাদেশ-চায়না পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের (বিসিপিসিএল) কার্যক্রমকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, উন্নয়নের গতিধারা অব্যাহত রাখা হবে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই আমরা প্রতিশ্রুত কার্যক্রম বাস্তবায়ন করতে আন্তরিকভাবে কাজ করছি। এ সময় তিনি স্বাস্থ্যবিধি মেনে যার যার ওপর অর্পিত দায়িত্ব যথাসময়ে সম্পন্ন করার অনুরোধ করেন।