বাংলাদেশের দুটি ওষুধের সম্মিলিত প্রয়োগে এসেছে এই সাফল্য। অ্যান্টিপ্রোটোজোয়াল মেডিসিন ইভারমেকটিনের সিঙ্গেল ডোজের সঙ্গে প্রয়োগ করা হয়েছে অ্যান্টিবায়োটিক ডক্সিসাইক্লিন।
দেখা যায়, এই প্রয়োগের মাত্র ৩ দিনের মাথায় ৫০ শতাংশ লক্ষণ নাই হয়ে গেছে রোগীর শরীর থেকে। আর চারদিনের মাথায় নমুনা পরীক্ষার ফলাফল এসেছে নেগেটিভ!
ডা. তারেকের নেতৃত্বে গবেষক দলটি বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ১৬০ জন করোনায় আক্রান্ত রোগীর ওপর এই নিরীক্ষা চালিয়েছেন।
তিনি বলেন, এমন সাফল্য আমাদেরকেও বিস্মিত করেছে। আফসোস হচ্ছে, আরো আগে যদি এটা নিয়ে কাজ শুরু করতাম তাহলে হয়তো এতগুলো মানুষকে প্রাণ হারাতে হতো না।
তিনি আরো বলেন- আমি নিশ্চিত করেই বলতে পারি, বিশ্বব্যাপী যে রেমডেসিভির নিয়ে মাতামাতি হচ্ছে, এটি তার চেয়ে অনেক বেশি কার্যকর একটি পদ্ধতি।
আমাদের সাফল্যের দেখাদেখি এখন ভারতেও এই পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা হচ্ছে।
এদিকে এর আগেও ওষুধ দুটি সার্স মহামারির সময় ব্যবহার করা হয়েছিল।