এই সময়ের মধ্যে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ১ হাজার ২৫১ জন। এ নিয়ে সর্বমোট আক্রান্ত ২৫ হাজার ১২১।
এ ছাড়া নতুন করে ৪০৮ জনসহ মোট ৪ হাজার ৯৯৩ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।
মঙ্গলবার বিকালে স্বাস্থ্য অধিদফতরের নিয়মিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য তুলে ধরেন অধিদফতরটির অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা।
তিনি জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় ৯ হাজার ৯১টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। এর মধ্যে ৮ হাজার ৪৪৯টি নমুনা পরীক্ষা করে ১ হাজার ২৫১ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়েছে। মারা গেছেন ২১ জন।
আগের দিন সোমবার বাংলাদেশে করোনার রেকর্ড পরীক্ষা, রোগী শনাক্ত ও মৃত্যু হয়। ওইদিন দেশে ১৬০২ জন কোভিড-১৯ রোগী শনাক্ত হয়েছিলেন, মৃত্যু হয়েছে ২১ জনের।
ডা. নাসিমা জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া রোগীদের মধ্যে ১৩ জন হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেছেন, তিনজন বাসায় এবং পাঁচজন হাসপাতালে মৃত অবস্থায় এসেছেন।
তিনি জানান, বয়সের দিক থেকে একজন ১১ থেকে ২০ বছরের, দুজন ২১ থেকে ৩০ বছরের, দুজন ত্রিশোর্ধ্ব, পাঁচজন চল্লিশোর্ধ্ব, পাঁচজন পঞ্চাশোর্ধ্ব, চারজন ষাটোর্ধ্ব এবং দু'জন সত্তরোর্ধ্ব।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক আরও জানান, মারা যাওয়া কোভিড রোগীদের মধ্যে ঢাকা বিভাগের ১৪ জন, চট্টগ্রাম বিভাগের ৪ জন এবং ময়মনসিংহ, বরিশাল ও খুলনা বিভাগের একজন করে রয়েছেন।
ঢাকা বিভাগের মধ্যে রাজধানীতে সাতজন এবং জেলায় দুজন, নারায়ণগঞ্জে দুজন, গাজীপুরে দুজন ও নরসিংদীতে একজন মারা গেছেন।
চট্টগ্রাম বিভাগের মধ্যে চট্টগ্রাম জেলায় একজন, কুমিল্লা জেলায় দুজন, চাঁদপুরে একজনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া অন্য তিন বিভাগের মধ্যে শেরপুর, বাগেরহাট ও ঝালকাঠিতে একজন করে মারা গেছেন।