গুজবের বিরুদ্ধে মূলধারার সাংবাদিকরা বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখছেন উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘অনলাইন নিউজপোর্টালের রেজিস্ট্রেশন নিয়ে তথ্য মন্ত্রণালয় যে কাজ শুরু করেছিল, তা দ্রুততার সঙ্গে করা হবে। একইসঙ্গে ঈদের পরপরই গুজব রটনাকারী ভুয়া অনলাইন পোর্টালগুলোর বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
করোনায় সাংবাদিকরা সম্মুখযোদ্ধা উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘ছুটি হলেও সাংবাদিকদের কোনও ছুটি নেই। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সাংবাদিকদের সঙ্গে রয়েছে, সবসময় ছিল এবং থাকবে।’
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে করোনায় সংকটে পড়া সাংবাদিকদের এককালীন জনপ্রতি ১০ হাজার টাকা করে দেওয়ার তথ্য মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তের কথা তুলে ধরেন ড. হাছান। এটি ঈদের পর এ সহায়তা কার্যক্রম শুরু হবে এবং সহায়তা কারা পাবেন, সাংবাদিক ইউনিয়নই তা ঠিক করবে বলে জানান তিনি।
আওয়ামী লীগের অন্যতম যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দিন নাসিম তার বক্তব্যে বলেন, ‘অনেক গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান সাংবাদিকদের বেতন দিতে কার্পণ্য করেন, এটা ঠিক নয়।’
অনুষ্ঠানে মনজুরুল আহসান বুলবুল বলেন, ‘করোনায় সরকারের পাশাপাশি আওয়ামী লীগ যেভাবে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে, তা অত্যন্ত প্রশংসনীয়।’
সুজিত রায় নন্দী আওয়ামী লীগকে গণমাধ্যমবান্ধব দল হিসেবে বর্ণনা করেন।
অনুষ্ঠানে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সহ-সভাপতি নজরুল কবীর, সাধারণ সম্পাদক রিয়াজ চৌধুরী, দৈনিক বর্তমানের প্রধান প্রতিবেদক মোতাহার হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।