তিনি বলেন, রাজধানীর চকবাজারে অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে যাওয়া রেস্টুরেন্টের ভবনটি ছিল অবৈধ। এখানে ছিল না কারখানা, গ্যাস, পানি লাইনের লাইসেন্স। এটি মূলত ওয়াকফ এস্টেটের সম্পত্তি।
তিনি আরো বলেন, নদী অববাহিকার এই এলাকাটি হবে ট্যুরিস্ট স্পট। তা না, এই এলাকায় গুদাম, কারখানা দিয়ে ভরিয়ে ফেলা হয়েছে। আপনারা জানেন, ২০১৮ সাল থেকে এই এলাকায় নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া বন্ধ রয়েছে।
মেয়র বলেন, আমরা চিরুনি অভিযান পরিচালনা করে এখানে অবৈধ ২ হাজার ৪০০-এর বেশি ভবন শনাক্ত করেছি। পর্যায়ক্রমে এগুলো এখান থেকে সরানো হবে। যে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে, এটি দুর্ভাগ্যজনক।
প্রসঙ্গত, সোমবার (১৫ আগস্ট) দুপুর পৌনে ১২টায় চকবাজারের দেবীদাস ঘাট লেনে বরিশাল হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্টে আগুনের সূত্রপাত হয়। একই ভবনের ওপর তলায় পলিথিন ও প্লাস্টিক কারখানা থাকায় মুহূর্তেই তীব্র আকার ধারণ করে আগুন। প্রায় আড়াই ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে ফায়ার সার্ভিস। পরে ওই দিন বিকেলে আগুন লাগা ভবন থেকে একে একে ছয়জনের মরদেহ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিস।