গত ২৪ মে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. সিরাজুল ইসলাম স্বাক্ষরিত চিঠিতে এ নির্দেশ দেওয়া হয়।
শনাক্ত হওয়া রোগীদের বেশিরভাগই এতদিন বাসায় থেকে চিকিৎসা নিচ্ছেন। করোনা রোগীদের জন্য কিছু হাসপাতাল নির্ধারণ করে দিয়ে সেখানে বাকিদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল।
দেশের সব সরকারি হাসপাতালের পাশাপাশি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ, হাসপাতাল, ক্লিনিক এবং ডায়াগনস্টিক সেন্টার মালিকদের সংগঠনের কাছে এ চিঠি পাঠানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বিভিন্ন দেশের কভিড-১৯ চিকিৎসা ব্যবস্থা পর্যালোচনা করেছেন। তারা ‘কভিড-১৯’ এবং ‘নন কভিড’ রোগীদের একই হাসপাতালের ভিন্ন ভিন্ন অংশে স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।
‘৫০ শয্যা ও তার বেশি শয্যা বিশিষ্ট সব সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে কভিড ও নন-কভিড রোগীদের চিকিৎসার জন্য পৃথক ব্যবস্থা চালুর নির্দেশ দেওয়া হলো’ চিঠিতে উল্লেখ করা হয়।
সরকারি হিসাব অনুযায়ী, মঙ্গলবার নাগাদ দেশে ৩৬ হাজার ৭৫১ জন করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে। এখন পর্যন্ত মারা গেছেন ৫২২ জন।