শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি সেখানে ফলাফলের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন। শিক্ষামন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলনের পর দেশের সকল শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটগুলোতে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হবে।
এবারই প্রথম ভার্চুয়াল মাধ্যমে ফল জানানো হচ্ছে। তাই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে ফল জানানো হবে না। এবার কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই ফল পাঠানো হবে না। আর ইতোমধ্যে যেসব শিক্ষার্থী মোবাইলে ফলাফল পেতে রেজিস্ট্রেশন করেছেন তাদের নির্ধারিত নম্বরে জিপিএ গ্রেডসহ ফলাফল পাঠানো হবে। এছাড়া আগের মতো অনলাইনে বা ওয়েবসাইট ও টেলিটকে এসএমএস করে ফল জানার ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে।
৯টি সাধারণ শিক্ষাবোর্ডের আওতায় এবারের এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয় ১৬ লাখ ৩৫ হাজার ২৪০ শিক্ষার্থী। যার মধ্যে আট লাখ ৪৩ হাজার ৩২২ ছাত্রী। ছাত্রের তুলনায় ৫১ হাজার ৪০৪ ছাত্রী বেশি।
মাদরাসা বোর্ডের দাখিল পরীক্ষায় অংশ নেয় দুই লাখ ৮১ হাজার ২৫৪ জন। ছাত্রী অংশ নেয় এক লাখ ৪৭ হাজার ১১৬ জন। ছাত্রের তুলনায় ১২ হাজার ৯৭৮ জন বেশি। এছাড়া কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের এসএসসি ভোকেশনাল পরীক্ষায় এক লাখ ৩১ হাজার ২৮৫ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছে।
এ বছর এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয় গত ৩ ফেব্রুয়ারি। লিখিত পরীক্ষা শেষ হয় ২৭ ফেব্রুয়ারি। আর ব্যবহারিক পরীক্ষা ২৯ ফেব্রুয়ারি শুরু হয়ে শেষ হয় ৫ মার্চ। নিয়ম অনুযায়ী পরীক্ষা শেষ হওয়ার দুই মাসের মধ্যে ফল ঘোষণা করার কথা। কিন্তু করোনা পরিস্থিতির কারণে ফল প্রকাশে কিছুটা বিলম্ব হলো।