বিএসইসি চেয়ারম্যানের কাছে ২৬ দাবি পেশ করলেন বিনিয়োগকারীরা

বিএসইসি চেয়ারম্যানের কাছে ২৬ দাবি পেশ করলেন বিনিয়োগকারীরা
শেয়ারবাজারের উন্নয়নে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কাছে ২৬ দাবি করেছে বিনিয়োগকারীরা। বুধবার (০৩ জুন) বিএসইসি চেয়ারম্যানের সঙ্গে সাক্ষাতে বাংলাদেশ পুজিঁবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের একটি প্রতিনিধি দল এই ২৬ দাবি জানিয়েছেন।

দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে-

১। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক প্রদেয় ঐতিহাসিক যুগান্তকারি সিদ্ধান্ত মোতাবেক বাজারের পতন রোধকল্পে ফ্লোর প্রাইস পদ্ধতি বহাল রাখতে হবে এবং দশ টাকার নিচে বা ফেস ভ্যালুর নিচের প্রত্যেকটি শেয়ারের ফ্লোর প্রাইস ভ্যালু ন্যূনতম দশ টাকায় নির্ধারণ করতে হবে।

২। আমাদের প্রিয় শেয়ার বাজারের তারল্য প্রবাহ যৌক্তিকভাবে গতিশীল ও স্থিতিশীল না হওয়া পর্যন্ত বা আগামী কমপক্ষে এক বছর বাজারে নতুন কোন আইপিও, রাইট শেয়ার, প্রেফারেন্স শেয়ার বা কোন প্রকারেই অর্থ উত্তোলনের সুযোগ প্রদান করা যাবে না।

৩। বাজারের তারল্য প্রবাহ বৃদ্ধি করার জন্য বিদ্যমান মার্জিন লোন প্রদানের হার ১:০.৫% থেকে বৃদ্ধি করে ন্যূনতম ১:১.৫ করার দাবি করছি (অর্থাৎ বর্তমানে ১ টাকার বিনিয়োগের বিপরীতে সর্বোচ্চ ৫০ পয়সা পর্যন্ত লোন সুবিধা বিদ্যমান কিন্তু তারল্য প্রবাহ বৃদ্ধির জন্য এটিকে ১ টাকা বিনিয়োগের বিপরীতে ১ টাকা ৫০ পয়সা/দেড় টাকা পর্যন্ত লোন সুবিধা প্রদান করতে হবে)।

৪। আসন্ন জাতীয় বাজেটে বিনা শর্তে কালো টাকা শুধুমাত্র শেয়ার বাজারে বিনিয়োগের সুযোগ প্রদান করতে হবে এবং কালো টাকা বিনিয়োগকারীদের টাকা উৎস সম্পর্কিত প্রশ্ন ও হয়রানি করা যাবে না। যদি এই দূর্যোগকালীন সময়ে কালো টাকা সমূহ শেয়ার বাজারে নিঃশর্তে বিনিয়োগের সুযোগ না দেওয়া হয়, তাহলে উক্ত টাকা সমূহ দেশের বাইরে পাচার হয়ে যাবে যা অর্থনীতি ও শেয়ার বাজারের জন্য নেতিবাচক পরিবেশ সৃষ্টি করবে।

৫। সরকার ঘোষিত সকল ব্যাংকগুলোকে শেয়ার বাজারে দুইশো (২০০) কোটি টাকা করে বিনিয়োগের সিদ্ধান্তকে বৃদ্ধি করে ন্যূনতম পাঁচশো (৫০০) কোটি টাকা পর্যন্ত উন্নীত করতে হবে এবং বাজারের আস্থা সৃষ্টি ও তারল্য সংকট দ্রুত দূর করার জন্য উক্ত বিনিয়োগ সমূহ বাধ্যতামূলকভাবে সর্বোচ্চ আগামী ডিসেম্বর ২০২০ ইং এর মধ্যে বিনিয়োগ সম্পন্ন করতে হবে।

৬। বাজারের স্থিতিশীলতার বৃহত্তর স্বার্থে অতি দ্রুত মহামান্য হাই কোর্ট কর্তৃক নির্দেশিত “বাইবেক কোম্পানি আইন” পাশ করতে হবে এবং কোম্পানি আইনের 2.CC ধারা মোতাবেক শেয়ার বাজারের লিস্টেড প্রত্যেকটা কোম্পানিকে ন্যনূতম ৩০% শেয়ার ধারন করতে হবে এবং পৃথকভাবে পরিচালককদেরকে ন্যনূতম ৫% শেয়ার ধারন করতে হবে। যদি কোন কোম্পানি ও পরিচালক উক্ত পরিমানের শেয়ার ধারন করতে ব্যর্থ হয় তাহলে তাদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক আইনানুগ শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে।

৭। চলতি বছরের ডিসেম্বর ২০২০ ইং পর্যন্ত সকল বিনিয়োগকারীর বিও চার্জ মওকূফ করতে হবে।

৮। বাজারের তারল্য সংকট দূরীকরণ ও আন্তজার্তিক মানদন্ডে উন্নিত করার জন্য ডে ট্রেডিং ব্যবস্থা চালু করার দাবি করছি।

৯। শেয়ার বাজারের তারল্য সংকট দূর করার জন্য আসন্ন বাজেটে শুধুমাত্র বাংলাদেশ শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ শর্তে ব্যক্তিগত আয়কর মুক্ত সীমা ন্যূনতম ১০ লক্ষ টাকা এবং এসএমই শ্রেণিভুক্ত প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের জন্য আয়কর মুক্ত ন্যূনতম সীমা ৪০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত দাবি করছি।

১০। সকল ব্রোকারেজ হাউজ, মার্চেন্ট ব্যাংক, অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট, ইস্যু ম্যানেজারদেরকে শুধুমাত্র শেয়ার বাজারে বিনিয়োগের শর্তে প্রচলিত এফডিআর এর ন্যায় স্বল্প সুদে এফডিআর, এসটিআর, এলটিআর অথবা নিজস্ব মাধ্যমে অর্থ সংগ্রহের অনুমতি দ্রুত প্রদান করতে হবে। যাতে তারা তাদের ব্যবসার মন্দা জনিত ক্ষতি কাটিয়ে উঠে নতুন ভাবে বিনিয়োগের সক্ষমতা অর্জন করতে পারে।

১১। বাজারে প্যানিক সৃষ্টি করার জন্য বা নেতিবাচক বা বিনিয়োগকারীদেরকে উদ্দেশ্যমূলক ভাবে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ করার জন্য মুষ্টিমেয় চিহ্নিত ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান ফেসবুক, মেসেঞ্জার, ভাইবার, হোয়াটসএপের মাধ্যেম ধারাবাহিকভাবে বিভিন্ন কোম্পানির প্রাইস সেন্সেটিভ নিউজের নামে আনঅথোরাইজড/বেআইনি/অনৈতিক ভাবে শেয়ার ক্রয় বিক্রয় করার জন্য সাধারন বিনিয়োগকারীদেরকে প্ররোচিত করে। অবিলম্বে তাদের বিরুদ্ধে আইসিটি এক্ট এবং পেনাল কোডের আওতায় দ্রুত শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহন করার দাবি করছি।

১২। আন্তজার্তিক অর্থনীতি, শেয়ার বাজার এবং ব্যাংকের মানদন্ডের সাথে তাল মিলিয়ে এদেশীয় সরকারি-বেসরকারি খাতকে আরও অধিকতর শক্তিশালী ও গতিশীল করার জন্য বাস্তবতার আলোকে সময় উপযোগী ব্যাংক ঋণের বিকল্প হিসেবে একটি শক্তিশালী বন্ড মার্কেট সৃষ্টি করতে হবে। যাতে ব্যাংক গুলো দীর্ঘ মেয়াদি ঋণ দিতে গিয়ে খেলাপি না হয়ে যায়, আবার ব্যাংকের চেয়ে তুলনামূলকভাবে কম সময়ে বিভিন্ন কোম্পানি ও উদ্যোক্তারা যাতে বন্ড মার্কেট থেকে টাকা তুলে দেশীয় উন্নতি, কর্মসংস্থান ও জিডিপিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে সেদিকে বিশেষ দৃষ্টিপাত করতে হবে৷

১৩। বাজারে বর্তমানে লিস্টেড সাইত্রিশ (৩৭) টি মিউচুয়াল ফান্ডের ভূমিকা ক্ষতিয়ে দেখতে হবে। কারণ প্রচার আছে যে, মিউচুয়াল ফান্ড গুলো বাজার থেকে টাকা উত্তোলন করে সেই টাকা শেয়ার বাজারে যথাযথ সময়ে যথাযথভাবে বিনিয়োগ না করে তারা নিজেদের সুবিধামতো বিভিন্ন বেনামি ব্যবসা, এমনকি ব্যাংকেও এফডিআর করে বলে প্রচুর অভিযোগ আছে। তাই তাদের ফান্ড গুলোকে কঠোর তদারকির আওতায় এনে সর্বোচ্চ দুই মাসের মধ্যে সমুদয় টাকা শেয়ার বাজারে বিনিয়োগে বাধ্য করতে হবে। অন্যথায় তাদের বিরুদ্ধে তথ্য গোপন, প্রতরণা ও বিশ্বাস ভঙ্গের অভিযোগে ফৌজদারি আইনের আওতায় কঠিন শাস্তি প্রদান করতে হবে।

১৪। শেয়ার বাজারের স্থিতিশীলতার বৃহত্তর স্বার্থে অবিলম্বে ডিএসই, সিএসই, মার্চেন্ট ব্যাংক ও অন্যান্য স্টেক হোল্ডারদের মধ্যে দ্বন্দ্ব বন্ধ করে সুসম্পর্ক ও সুসমন্বয় সৃষ্টি করতে হবে। কারণ তাদের মধ্যকার চলমান স্বার্থগত দ্বন্দ্বের জন্য অতীতে শেয়ার বাজার নানাভবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে, এমনকি নিয়ন্ত্রক সংস্থাসমূহের প্রদান করা বিভিন্ন সিদ্ধান্ত যথাযতভাবে পরিপালনে সমন্বয়হীনতায় শেয়ার বাজার ও বিনিয়োগকারীদেরকে ক্ষতির মুখে পড়তে হয়েছে, তাই সকল স্টেক হোল্ডারদেরকে যথাযত দায়িত্ব পালন ও জবাবদিহিতার আওতায় অবশ্যই আনতেই হবে। উল্লেখ্য স্টেক হোল্ডারদের দ্বন্দ্বের বিষয়ে ইতোমধ্যে পত্রিকায় প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।

১৫। ফাইনান্সিয়াল রিপোর্টিং এক্ট অতি দ্রুত চালু করতে হবে, ওটিসি মার্কেট বন্ধ করে সেখানকার কোম্পানি সমূহকে প্রয়োজনে কিছু ছাড় দিয়ে হলেও মূল বাজারে ফিরিয়ে আনতে হবে বা তাদের স্থাবর অস্থাবর সকল সম্পত্তি বিক্রি করে শেয়ারের সংখ্যা অনুযায়ী বিনিয়োগকারীদের অর্থ ফেরত দিতে হবে, পাশাপাশি জেড ক্যাটাগরি পদ্ধতি বন্ধ করতে হবে।

১৬। সিডিবিএল, ডিএসই, সিএসই কে সম্পূর্ণ ঢেলে সাজাতে হবে। শতভাগ ডিজিটাল,অনলাইন ও আধুনিক সেবার আওতায় তাদেরকে দ্রুত নিয়ে আসতে হবে, যাতে করে অদূর ভবিষ্যতে যে কোন দূর্যোগ/দূর্ঘটনা/প্রতিকূলতার মধ্যেও বাংলাদেশ পুঁজিবাজার শতভাগ Confident and transparently চলমান থাকতে পারে।কোনো ভাবেই বৈশ্বিক পূজিবাজার থেকে আমাদের পূজিবাজারকে বিচ্ছিন্ন করা যাবেনা৷

১৭।কোম্পানির আইপিও অনুমোদনের অংশ হিসেবে প্লেসমেন্ট শেয়ার বিক্রির বিষয়ে একটি সুস্পষ্ট নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে, যাতে করে প্লেসমেন্ট শেয়ারের বিনিয়োগকারী গণের টাকা ও শেয়ার সুরক্ষিত থাকে। একইভাবে প্রেফারেন্স শেয়ার, এলিজেবল ফান্ডের শেয়ারে বিনিয়োগের উপর সুস্পষ্ট এবং গ্রহণযোগ্য নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে।

১৮। আইপিও’র অনুমোদন ও ব্যবস্থাপনাকে আরও স্বচ্ছ, গ্রহণযোগ্য ও আন্তজার্তিক মানদন্ডে উন্নিত করার জন্য চলমান আইপিও আইনকে আরও সুস্পষ্ট ও জবাবদিহিমূলক করার দাবি করছি। একইসাথে আইপিও’র শেয়ার বিনিয়োগে রিফান্ড লেটারের উপর আইন মোতাবেক ২% হারে লভ্যাংশ প্রদান নিশ্চিত করতে হবে।

১৯। পুঁজিবাজারের প্রধানতম প্রাণশক্তি সেকেন্ডারি মার্কেটকে আরও গতিশীল, প্রাণবন্ত, লাভজনক, নিরাপদ করার জন্য শক্তিশালী মনিটরিং ব্যবস্থা চালু করতে হবে। যাতে করে দূর্নীতিবাজও লুটপাট কারীরা ভবিষ্যতে পূজিবারকে খতিগ্রস্থ করতে না পারে৷

২০। জুন ২০২০ ইং থেকে পরবর্তী দুই বছর (২০২১/২০২২ইং) পর্যন্ত মার্জিন একাউন্টের সুদ সর্বোচ্চ ৫% নির্ধারণের দাবি করছি।

২১। ন্যূনতম ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত সকল প্রকার ডিভিডেন্ট আয়ের উপর সকল ধরণের ভ্যাট, ট্যাক্স মওকুফের দাবি করছি।

২২। বাজারেরে পরিধি আরও অধিক পরিমাণে বৃদ্ধি ও শেয়ার বাজারের সেবা জনগণের দোরগড়ায় পৌঁছিয়ে দেয়ার জন্য রাজধানী ঢাকাসহ দেশব্যাপী আরও ব্রোকারেজ ও মার্চেন্ট ব্যাংকের শাখা খোলার অনুমতি প্রদানের দাবি করছি, এবং নামমাত্র মূল্যে ব্রোকারেজ হাউজের ট্রেক বিক্রয়ের সিদ্ধান্ত প্রদানের দাবি করছি।

২৩। আমাদের পূজিবাজারের আর্থিক সক্ষমতা যথাযত ভাবে বৃদ্ধিকরন/নিশ্চিত করন সাপেক্ষে এবং আন্তর্জাতিক মানদন্ড বজায় রেখে পূজিবাজারে আরও অধিক হারে ভালো কর্পোরেট, দেশীয় এবং মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানীকে লিস্টেড করতে হবে। পিপিপি (পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশীপ) মাধ্যমে সরকারী-বেসরকারী উন্নয়ন প্রকল্প যেমন- পদ্মা সেতু নির্মাণ, মেট্রোরেল নির্মাণ, পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ, প্রস্তাবিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব আর্ন্তজাতিক বিমান বন্দর নির্মাণ, সমুদ্র বন্দর নির্মাণ ইত্যাদি বাস্তবায়নে শেয়ার মার্কেট থেকে প্রয়োজনীয় অর্থ সংগ্রহ করা যেতে পারে। সেজন্য অতিদ্রুত পুঁজিবাজারে তারল্য প্রবাহ বৃদ্ধি করতে হবে।

২৪। আন্তর্জাতিক মানদন্ড অর্জন ও বাজারের পরিধি ব্যাপকহারে বৃদ্ধির জন্য শেয়ারবাজারে আরও অধিক হারে বন্ড ইস্যু, মিউচুয়াল ফান্ড ইস্যু, পেনশন ফান্ডে বিনিয়োগ উৎসাহিত করন, প্রফেশনাল অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টের অনুমতি প্রদানের দাবি করছি।

২৫৷বর্তমান বিদেশী বায়ারদের ধরে রাখতে এবং নতুন বিদেশী বায়ার ও বিনিয়োগ নিশ্চিত করতে প্রয়োজনে professional consaltant solidarator নিয়োগ দানের দাবী করছি,পূর্বের ন্যায় বাজারের পরিধি ও পরিচিতি বৃদ্ধির জন্য উপযোক্ত সময়ে বিভিন্ন রোড শো,ক্যাম্প্যাইন,মেলার আয়োজন করার দাবী করছি৷

২৬। বর্তমান পুঁজিবাজারে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের লিস্টেড ট্র্যাক লাইসেন্স ২৫০ টি, চট্রগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের লিস্টেড ট্র্যাক লাইসেন্স ১৫০ টি। উভয়ের ব্রাঞ্চ প্রায় সাত হাজার টি, লিস্টেড মার্চেন্ট ব্যাংক ষাট (৬০) টি এবং তাদের অধীনে এআর লাইসেন্স প্রাপ্ত ট্রেডার প্রায় ছয় হাজার সহ আনুমানিক ২০ হাজার কর্মকর্তা, কর্মচারী নিয়োজিত। কিন্তু দীর্ঘদিন পুঁজিবাজার মন্দা থাকার কারণে ইতোমধ্যে অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারীর বেতন কর্তন এমনকি ছাঁটাই করা হচ্ছে, যার ফলশ্রুতিতে তাদের জীবনে দূর্বিষহ অবস্থা নেমে আসছে, তাই অনতিবিলম্বে ছাঁটাই বন্ধ করতে হবে।

আর্কাইভ থেকে

আরও পড়ুন

ফু-ওয়াং সিরামিকের লভ্যাংশ অনুমোদন
এক বছরে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ২০ হাজার কোটি টাকা
ডিএসইতে মোবাইল গ্রাহক-লেনদেন দুটোই কমেছে
বছরজুড়ে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির অনুমোদন পেয়েছে ৯ কোম্পানি
পুঁজিবাজারে লেনদেন বন্ধ আজ
বছরের ব্যবধানে পুঁজিবাজারে লেনদেন বেড়েছে ৪০ শতাংশ
রবিবার পুঁজিবাজার বন্ধ থাকলেও চলবে দাপ্তরিক কার্যক্রম
লোকসানে ৮ খাতের বিনিয়োগকারীরা
সাপ্তাহিক রিটার্নে মুনাফায় ১০ খাতের বিনিয়োগকারীরা
খাতভিত্তিক লেনদেনের শীর্ষে প্রকৌশল খাত