চেম্বার সভাপতি বলেন, উপস্থিত অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা প্রবাসফেরত কর্মীদের দেশের অর্থনীতিতে সম্পৃক্ত করার বিষয়ে একমত হন। একইসাথে কিভাবে তাদের সহযোগিতা করা যায় তার পরিকল্পনা ঠিক করতে বাংলাদেশ সেন্টার অব এক্সিলেন্স কর্তৃক সামগ্রিক পরিকল্পনা প্রণয়নের দায়িত্ব দেওয়া হয়।
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. আহমেদ মুনিরুছ সালেহীন চিটাগাং চেম্বার ও বিসিই’র এ প্রয়াসকে দেশের অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে একটি উৎকৃষ্ট উদাহরণ বলে উল্লেখ করেন। সরকার এ ধরণের পদক্ষেপকে স্বাগত জানায় এবং এক্ষেত্রে চেম্বার ও বিসিই’র সাথে একযোগে কাজ করার ক্ষেত্রে সরকারের দৃঢ় অঙ্গীকারের কথা তুলে ধরেন।
আইএলও’র কান্ট্রি ডিরেক্টর টিওমো পৌটি এ্যাইন্যান চেম্বার ও বিসিই’র এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে প্রবাস ফেরত কর্মীদের প্রশিক্ষন প্রদানের মাধ্যমে আরো দক্ষ হিসেবে গড়ে তুলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে পুনরায় পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে পাঠানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশের প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নেয়া দরকার বলে তিনি মন্তব্য করেন।
আইডিবি’র প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট স্পেশালিস্ট সিফায়েত উল্যাহ সরকারি ও বেসরকারি খাতের এই মেলবন্ধনকে অত্যন্ত ইতিবাচক হিসেবে বর্ননা করে বিসিই এবং চেম্বারের সাথে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করে তিনি এই প্রকল্প সম্পর্কে বিস্তারিত জানানোর অনুরোধ জানান।
আলোচনায় চট্টগ্রাম চেম্বার পরিচালক সৈয়দ মোহাম্মদ তানভীর, আইএলও’র কান্ট্রি ডিরেক্টর টিওমো পৌটিএ্যাইন্যান ও চীফ টেকনিক্যাল এডভাইজর কিশোর কুমার সিং, চট্টগ্রাম চেম্বার সেক্রেটারি ইনচার্জ প্রকৌশলী মোহাম্মদ ফারুক অংশগ্রহণ করেন এবং সঞ্চালনা করেন বিসিই এর প্রধান নির্বাহী ওয়াসফি তামিম।