বৃহস্পতিবার (৯ জুলাই) স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক (প্রশাসন) ডা. মো. বেলাল হোসেন স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে একথা জানানো হয়েছে। আর এই নির্দেশ দেশের সব সরকারি হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটে পাঠানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে অধিদফতর জানায়, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এর তদন্তে এই ১৪ প্রতিষ্ঠানের নাম উঠে আসায় এই ১৪ প্রতিষ্ঠান ও প্রতিষ্ঠানের মালিকদের কালো তালিকাভুক্ত করার প্রয়োজন মর্মে অভিমত জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এই কালো তালিকাভুক্ত ১৪ প্রতিষ্ঠান এবং তাদের মালিকদের সঙ্গে কোনও প্রকার দাফতরিক ক্রয় সংক্রান্ত কাজে সর্ম্পৃক্ত না হওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হলো।
এর আগে, ৯ জুন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় দুর্নীতি দমন কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে এসব ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ও প্রতিষ্ঠানের মালিকদের বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে চিঠি দেয় স্বাস্থ্য অধিদফতরকে।
১৪ টি প্রতিষ্ঠানের তালিকার প্রথমেই রয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতরের হিসাবরক্ষক মো. আবজাল হোসেনের স্ত্রী রুবিনা খানমের ট্রেড ইন্টারন্যাশনাল এবং রূপা ফ্যাশনের নাম।
এছাড়াও তালিকাতে রয়েছে মের্সাস অনিক ট্রেডার্সের মালিক আব্দুল্লাহ আল মামুন, মেসার্স আহমেদ এন্টারপ্রাইজের মালিক মুন্সী ফররুখ হোসাইন, মেসার্স ম্যানিলা মেডিসিন অ্যান্ড মেসার্স এস কে ট্রেডার্সের মনজুর আহমেদ, এমএইচ ফার্মার মোসাদ্দেক হোসেন, মেসার্স অভি ড্রাগসের মো. জয়নাল আবেদীন, মেসার্স আলবিরা ফার্মেসির মো. আলমগীর হোসেন, এস এম ট্রেডার্সের মো. মিন্টু, মেসার্স মার্কেন্টাইল ট্রেড ইন্টারন্যাশনালের মো. আব্দুস সাত্তার সরকার ও মো. আহসান হাবিব, বেঙ্গল সায়েন্টিফিক অ্যান্ড সার্জিক্যাল কোম্পানির মো. জাহের উদ্দিন সরকার, ইউনির্ভাসেল ট্রেড করপোরেশনের মো. আসাদুর রহমান, এ এস এলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও আফতাব আহমেদ এবং ব্লেয়ার এভিয়েশনের মো. মোকছেদুল ইসলাম।