স্বাস্থ্যবিধি মেনে শনিবার দুপুরে বনানী কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।
এর আগে বেলা ১১টার দিকে বনানী কবরস্থানের সামনে তার জানাজা হয়।
এতে অংশ নেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক ও পুলিশের মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদসহ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা।
জানাজা শেষে সাহারা খাতুনের জন্য বিশেষ মোনাজাত করা হয়। পরে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে মরদেহে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকেও শ্রদ্ধাঞ্জলি দেয়া হয়।
এর আগে সকাল ১০টার দিকে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে বাইতুশ শরফ জামে মসজিদে সাহারা খাতুনে প্রথম জানাজা হয়।
শুক্রবার দিনগত রাত ২টার দিকে সাহারা খাতুনের মরদেহ বহনকারী বিমান হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।
গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ সময় রাত ১১টা ২৬ মিনিটে থাইল্যান্ডের বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান প্রবীণ এই রাজনীতিক। তার বয়স হয়েছিল ৭৭ বছর।
দীর্ঘদিন যাবত তিনি কিডনি, নিউমোনিয়াসহ নানা রোগে ভুগছিলেন। গত ২ জুন তাকে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে কিছুদিন ধরে তিনি আইসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী উন্নত চিকিৎসার জন্য ৬ জুলাই তাকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ব্যাংককে নেয়া হয়। সেখানে বামরুনগ্রাদ হাসপাতালে ওইদিনই তাকে ভর্তি করা হয়।