এনওয়াইপিডি পুলিশ কর্মকর্তা জানান, ফাহিমের শরীরের হাত-পা, মাথা সবকিছু খণ্ড-বিখণ্ড ছিল। আমরা এগুলো পেয়েছি। ফাহিমের বোন তার খোঁজ না পেয়ে ৯১১ ফোন করলে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে।
পুলিশ বলছে, ফাহিম সালেহ’র খুনিদের চিহ্নিত করতে তৎপরতা শুরু করেছে তারা। তারা ওই ভবনের সিসিটিভির ফুটেজ সংগ্রহ করে দেখেছেন। তাতে দেখা গেছে, মাথা ঢাকা ও হ্যান্ড গ্লাভস পরা সহেন্দভাজন এক ব্যক্তি ওই ভবনের লিফট ব্যবহার করেছেন।
ফাহিম সালেহ গত বছর ২.২৫ মিলিয়ন ডলার দিয়ে ম্যানহাটনের ডাউনটাউনে এই অ্যাপার্টমেন্ট কেনেন।
উল্লেখ্য, ১৯৮৬ সালে জন্ম ফাহিমের। তার বাবা সালেহ উদ্দিন বড় হয়েছেন চট্টগ্রামে আর মা নোয়াখালীর। ফাহিম পড়াশোনা করেছেন ইনফরমেশন সিস্টেম নিয়ে আমেরিকার বেন্টলি বিশ্ববিদ্যালয়ে। থাকতেন নিউইয়র্কের ম্যানহাটনে।
তিনি রাইড শেয়ার অ্যাপ পাঠাওয়ের সহ-প্রতিষ্ঠাতা। ফাহিম নাইজেরিয়া আর কলম্বিয়ায়ও এমন আরও দুটি রাইড শেয়ারিং অ্যাপ কোম্পানির মালিক।