শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্তির প্রক্রিয়ায় থাকা গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) আবেদন শেষ হচ্ছে আজ ২০ অক্টোবর, বৃহস্পতিবার। এর আগে ১৬ অক্টোবর থেকে ব্যাংকটির আইপিওর আবেদন শুরু হয়েছিল।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, এর আগে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) থেকে আইপিওর মাধ্যমে ফিক্সড প্রাইস পদ্ধতিতে পুঁজিবাজার থেকে ৪২৫ কোটি টাকা মূলধন উত্তোলনের অনুমোদন পেয়েছে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড।
বিএসইসি জানায়, আইপিওর মাধ্যমে প্রতিটি ১০ টাকা মূল্যের ৪২ কোটি ৫০ লাখ শেয়ার ইস্যু করে পুঁজিবাজার থেকে ৪২৫ কোটি উত্তোলন করবে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক। উত্তোলিত অর্থ এসএমই, সরকারি সিকিউরিটিজ ও পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে বিনিয়োগ এবং প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের খরচ খাতে ব্যয় করবে ব্যাংকটি।
সর্বশেষ অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ৩০ সেপ্টেম্বর সমাপ্ত ২০২১ হিসাব বছরে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৯১ পয়সা। গত পাঁচ বছরের ভারিত গড় হারে ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৮ পয়সা। পুনর্মূল্যায়ন ছাড়া কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) ১৪ টাকা ৪২ পয়সা। কোম্পানিটি সম্পদ পুনর্মূল্যায়ন করেনি।
কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে লংকাবাংলা ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড ও প্রাইম ব্যাংক ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র মতে, এর আগে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) থেকে আইপিওর মাধ্যমে ফিক্সড প্রাইস পদ্ধতিতে পুঁজিবাজার থেকে ৪২৫ কোটি টাকা মূলধন উত্তোলনের অনুমোদন পেয়েছে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড।
বিএসইসি জানায়, আইপিওর মাধ্যমে প্রতিটি ১০ টাকা মূল্যের ৪২ কোটি ৫০ লাখ শেয়ার ইস্যু করে পুঁজিবাজার থেকে ৪২৫ কোটি উত্তোলন করবে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক। উত্তোলিত অর্থ এসএমই, সরকারি সিকিউরিটিজ ও পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে বিনিয়োগ এবং প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের খরচ খাতে ব্যয় করবে ব্যাংকটি।
সর্বশেষ অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ৩০ সেপ্টেম্বর সমাপ্ত ২০২১ হিসাব বছরে ব্যাংকটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৯১ পয়সা। গত পাঁচ বছরের ভারিত গড় হারে ইপিএস হয়েছে ১ টাকা ৮ পয়সা। পুনর্মূল্যায়ন ছাড়া কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) ১৪ টাকা ৪২ পয়সা। কোম্পানিটি সম্পদ পুনর্মূল্যায়ন করেনি।
কোম্পানিটির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে লংকাবাংলা ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড ও প্রাইম ব্যাংক ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।
