পিটিআই সূত্রে জানা যায়, সোমবার সকালে আচমকাই বুকে ব্যথা শুরু হয় পারভেজ খানের। সঙ্গে সঙ্গে তাঁর হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করা হয়। তবে আগে থেকে পারভেজ খানের কোনও অসুস্থতা ছিল না। আচমকাই বুকে ব্যাথা শুরু হলে, হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁকে। হাসপাতালে ভর্তির পরপরই মৃত্যু হয় তাঁর।
১৯৯২ সালে অক্ষয় কুমারের খিলাড়ি দিয়ে বলিউডে নিজের কেরিয়ার শুরু করেন পারভেজ খান। এরপর ১৯৯৩ সালে শাহরুখ খানের বাজিগর-এও দেখা যায় তাঁকে। এরপর ১৯৯৮ সালে ববি দেওলের ব্লক বাস্টার সিনেমা সোলজার-এও কাজ করেন পারভেজ খান। এরপর ২০০৪ সালে আব তক ছাপান্ন, ২০১২ সালে এজেন্ট বিনদ, বদলাপুর-সহ একাধিক জনপ্রিয় সিনেমায় কাজ করেন পারভেজ খান।
পারভেজ খানের মৃত্যুর খবরে বলিউডে শোকে ছায়া নেমে আসে। মনোজ বাজপেয়ী, হনশল মেহতা, রাজীব খন্ডেলওয়াল-সহ একাধিক পরিচালক অভিনেতা শোক প্রকাশ করেন পারভেজ খানের মৃত্যুর খবরে। বর্তমানে পারভেজ খানের বাড়িতে রয়েছেন তাঁর স্ত্রী, ছেলে, পূত্রবধূ এবং নাতনি।