জানা গেছে, কোম্পানিগুলোর ৩৮ লাখ ৯ হাজার ৮৯৪টি শেয়ার ১৫৬ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ৩১ কোটি ৭২ লাখ ৭৬ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
কোম্পানিগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ অর্থাৎ ১৪ কোটি ৯৪ লাখ ৩৭ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে বৃটিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩ কোটি ৮২ লাখ ৮ হাজার টাকার স্কয়ার ফার্মার এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ২ কোটি ৬৩ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে যমুনা অয়েলের।
এছাড়া ভিএফএস থ্রেড ডাইংয়ের ৮৭ লাখ ১ হাজার টাকার, উত্তরা ব্যাংকের ৩৫ লাখ ৫৬ হাজার টাকার, ইউনাইটেড ক্যাপিটালের ৫ লাখ ৪১ হাজার টাকার, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের ৩৭ লাখ ৮০ হাজার টাকার, স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকের ৫ লাখ ৮৪ হাজার টাকার, এসকে ট্রিমসের ১ কোটি ২৬ লাখ ৪২ হাজার টাকার, সিঙ্গারের ৭২ লাখ ৫২ হাজার টাকার, সিলকো ফার্মার ৫ লাখ ৪ হাজার টাকার, সী পার্লের ৩১ লাখ ৩৭ হাজার টাকার, সায়হাম কটনের ৮ লাখ ৬৮ হাজার টাকার, রানার অটোমোবাইলসের ২৪ লাখ ৩ হাজার টাকার, আরএকে সিরামিকের ৫ লাখ টাকার, প্রিমিয়ার ব্যাংকের ৩৪ লাখ ৪৪ হাজার টাকার, ফার্মা এইডসের ৭২ লাখ ১০ হাজার টাকার, পেনিনসুলার ৫ লাখ ৭ হাজার টাকার, ন্যাশনাল পলিমারের ৬ লাখ ৫১ হাজার টাকার, নিউ লাইন ক্লোথিংসের ৬ লাখ ৫১ হাজার টাকার, লাফার্জহোলসিমের ২৫ লাখ ৮৫ হাজার টাকার, কাট্টালি টেক্সটাইলের ৬ লাখ ৪৬ হাজার টাকার, খুলনা পাওয়ারের ৮ লাখ ৬৬ হাজার টাকার, কোহিনুর কেমিক্যালের ১১ লাখ ১ হাজার টাকার, আইপিডিসির ৫ লাখ ৭৪ হাজার টাকার, ইন্ট্রাকোর ১০ লাখ ৬৭ হাজার টাকার, আইএফআইসির ১৭ লাখ ৫৪ হাজার টাকার, জিকিউ বলপেনের ১৮ লাখ ৭৫ হাজার টাকার, গ্রামীণফোনের ৭৮ লাখ ৯২ হাজার টাকার, ফাইন ফুডসের ৬০ লাখ ৫০ হাজার টাকার, ফার কেমিক্যালের ৫ লাখ ২৯ হাজার টাকার, ঢাকা ব্যাংকের ১৮ লাখ ৪৬ হাজার টাকার, সিভিও পেট্রোকেমিক্যালের ৫ লাখ টাকার এবং ব্র্যাক ব্যাংকের ১ কোটি ৮৯ লাখ ৭৯ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।