শনিবার (২৯ অক্টোবর) রাজধানীর একটি হোটেলে বাংলাদেশের চিংড়ি খাতের রূপান্তরে যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগের সহায়তায় উইনরক ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের বাস্তবায়নে সেইফ অ্যাকোয়া ফার্মিং ফর ইকোনমিক অ্যান্ড ট্রেড ইমপ্রুভমেন্ট (সেফটি) প্রকল্পের সমাপনী অনুষ্ঠানে এসব কথা জানান তিনি।
শনিবার প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
তিনি জানান, সেফটি প্রকল্পের কার্যক্রম বাংলাদেশের চিংড়ি খাতে ব্যাপক সহযোগিতা দিয়েছে। প্রশিক্ষণ ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতা কাজে লাগিয়ে এখন মাঠপর্যায়ে উদ্যোক্তাদের উৎপাদন দ্বিগুণেরও বেশি হচ্ছে। সেফটি প্রকল্পের সহযোগিতার ওপর ভর করে আরও সামনে এগিয়ে যেতে হবে।’
শ ম রেজাউল করিম বলেন, ‘বিশ্বের ৫০টির বেশি দেশে বাংলাদেশের মাছ এখন রপ্তানি হচ্ছে। এ ধারা অব্যাহত রাখতে আমাদের আন্তরিক ও সচেষ্ট হতে হবে। আমাদের অভিষ্ট ও লক্ষ্যে পৌঁছাতে হবে। এ জন্য সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘যে সমুদ্র এলাকায় আমরা সার্বভৌমত্ব পেয়েছি, সেখানে বিপুলসংখ্যক মাছ রয়েছে। অপ্রচলিত মৎস্য সম্পদ রয়েছে। সে লক্ষ্যে আমাদের কর্মযজ্ঞ সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে।’