বুধবার বিএসইসির ৭৩৩তম কমিশন সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, কনস্যুলেটেড কাস্টমারস অ্যাকাউন্টে ঘাটতি, নিজ প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাকে ঋণ সুবিধা প্রদান এবং ক্যাশ অ্যাকাউন্টে মার্জিণ সুবিধা প্রদান করে হাবিবুর রহমান সিকিউরিটিজ যথাক্রমে রুলস ৮(এ)-(১), (২), অব সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ রুলস, ১৯৮৭; বিএসইসি ডাইরেক্টিভ নং এসইসি/সিএমআরআরসিডি/২০০১-৪৩/৩১ ডেটেড মার্চ ২৩, ২০১০ এবং রুলস৩-(১), (২), অব মার্জিণ রুলস, ১৯৯৯ ভঙ্গ করেছে। পরবর্তীতে তারা আইন ভঙ্গের বিষয়সমূহ পরিপালনে সমর্থ হয় এবং ভবিষ্যতে সিকিউরিটিজ আইন ভঙ্গ না করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। উক্ত সিকিউরিটিজ আইন লংঘনের জন্য হাবিবুর রহমান সিকিউরিটিজকে কমিশন সতর্ক করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
কনস্যুলেটেড কাস্টমারস অ্যাকাউন্টে ঘাটতি, নিজ প্রতিষ্ঠানের অনুমোদিত প্রতিনিধির নামে বিও হিসাব খোলা, নিজ প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও তাদের পরিবারের সদস্যদের মার্জিন সুবিধান প্রদান, একটি বিও হিসাবে ৫ লাখ টাকার বেশি নগদ গ্রহণ এবং ক্যাশ অ্যাকাউন্টে মার্জিন সুবিধা প্রদান করে কাজী ফিরোজ রশিদ সিকিউরিটিজ লিমিটেড যথাক্রমে রুলস ৮(এ)-(১), (২), অব সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ রুলস, ১৯৮৭; বিএসইসি ডাইরেক্টিভ নং এসইসি/সিএমআরআরসিডি/২০০১-৪৩/৩১ ডেটেড মার্চ ২৩, ২০১০ এবং রুলস ৮-(১), (সিসি) (আই) অব দ্যা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ রুলস, ১৯৮৭ এবং রুল ৩-(১), (২) অ মার্জিন রুলস, ১৯৯৯ ভঙ্গ করেছে। পরবর্তীতে তারা আইন ভঙ্গের বিষয়সমূহ পরিপালনে সমর্থ হয় এবং ভবিষ্যতে সিকিউরিটিজ আইন ভঙ্গ না করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। উক্ত সিকিউরিটিজ আইন লংঘনের জন্য কাজী ফিরোজ রশিদ সিকিউরিটিজকে কমিশন সতর্ক করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।