এছাড়া নিজেরাও গোসল করে জামা কাপড় পরিধান করে এবং আঁতর সুগন্ধি মেখে নামাজ আদায়ের জন্য মসজিদের ছুটে চলেছেন। স্বাস্থ্যবিধি বজায় রেখে নির্দিষ্ট দূরত্বে বসে এবং মাস্ক পরিধান করে মুসল্লিরা নামাজের জন্য অপেক্ষা করতে থাকেন। মসজিদের ইমাম এ সময় খুতবা পাঠ করেন।
খুতবা পড়ার সময় কিভাবে কোরবানি করতে হবে, কোরবানির মাংস কিভাবে বিলিবণ্ঠন করতে হবে ইত্যাদি সম্পর্কে বয়ান করেন। এছাড়াও বয়ানে মহামারি করোনাভাইরাস ও চলমান বন্যা থেকে দেশবাসীকে রক্ষার জন্য মহান আল্লাহর দরবারে ফরিয়াদ জানান। নামাজ আদায় শেষে আল্লাহর কাছে দেশের মঙ্গল কামনায় মোনাজাত করা হয়।
অন্যান্য বছরের মতো এবার ঈদের নামাজ আদায় শেষে প্রচলিত রেওয়াজ অনুযায়ী কোলাকুলি করেননি। নামাজ আদায় শেষে মুসল্লিরা কুরবানির পশু জবাইয়ের ব্যস্ত হয়ে পড়েন।
জাতীয় বায়তুল মোকাররম মসজিদের আজ সর্বমোট সাতটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। অন্যান্য বছর পশু জবাই করা পর্যন্ত প্রায় প্রতিটি পরিবারের শিশুরা উপস্থিত থাকলেও এবার ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কায় শিশুরা উপস্থিত ছিল না।