কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ সভা শেষে প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। বৃহস্পতিবার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মাধ্যমে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে।
চলতি বছরের জানুয়ারি-মার্চ প্রান্তিকে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি লোকসান করেছে ৮১ পয়সা। আগের বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি লোকসান হয় ৫৬ পয়সা। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় কোম্পানিটির লোকসানের পরিমাণ প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে।
তৃতীয় প্রান্তিকে লোকসান করায় ৯ মাসের হিসাবে কোম্পানিটির লোকসানের পাল্লা আরও ভারী হয়েছে। ২০১৯ সালের জুলাই থেকে চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত সময়ে শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ৪৯ পয়সা। আগের হিসাব বছরের একই সময়ে শেয়ারপ্রতি লোকসান হয় ১ টাকা ২২ পয়সা।
লোকসানের পাশাপাশি কোম্পানিটির সম্পদ মূল্যও আগের বছরের তুলনায় কমেছে। চলতি বছরের মার্চ শেষে শেয়ারপ্রতি সম্পদ মূল্য দাঁড়িয়েছে ১৪০ টাকা ৮৯ পয়সা, যা ২০১৯ সাল জুন শেষে ছিল ১৪৮ টাকা ৯ পয়সা।
এদিকে অপারেটিং ক্যাশ ফ্লোর তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯ সালের জুলাই থেকে চলতি বছরের মার্চ সময়ে শেয়ারপ্রতি অপারিটিং ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ঋণাত্মক ২ টাকা ১৬ পয়সা, যা ২০১৮ সালের সালের জুলাই থেকে ২০১৯ সালের মার্চ সময়ে ছিল ঋণাত্মক ১ টাকা ৫৩ পয়সা।