বৃহস্পতিবার (৬ আগস্ট) বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফ-সাইট সুপারভিশন এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদের কাছে পাঠিয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, পুনঃঅর্থায়ন স্কিমের মেয়াদ ৩ বছর অর্থাৎ চলতি বছরের ৪ আগস্ট থেকে ২০২৩ সালের ৩ আগস্ট পর্যন্ত হবে।
পুনঃঅর্থায়ন গ্রহণে ইচ্ছুক ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে গ্রাহককে প্রদত্ত ঋণ সুবিধার বিপরীতে সংশ্লিষ্ট ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকে পুনঃঅর্থায়নের জন্য যে তারিখেই আবেদন করা হোক না কেন, তার অব্যবহিত পূর্বে সমাপ্ত মাসের শেষ দিবসের স্থিতির (ডে অ্যান্ড ব্যালেন্স) আসল অংকের ওপর ভিত্তি করে পুনঃঅর্থায়নের পরিমাণ নির্ধারণ করা হবে।
কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে পুনঃঅর্থায়ন প্রাপ্তির নির্ধারিত সীমার মধ্যে পরিমাণ নির্বিশেষে গৃহীত প্রথম কিস্তির তারিখ থেকে এক বছর সময়সীমা হিসাবায়ন করা হবে। যা পুনঃঅর্থায়ন স্কিমের মেয়াদের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে যে তারিখে ব্যাংকের হিসাবে যে পরিমাণ অর্থ পুনঃঅর্থায়ন হিসেবে প্রদান করা হবে সেই তারিখ থেকে ওই পরিমাণ অর্থের ওপর দৈনিক ভিত্তিতে সুদ হিসাবায়নপূর্বক ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের টাকা চলতি হিসাব বিকলনপূর্বক আদায় করা হবে।
ইতোমধ্যে পুনঃঅর্থায়ন গ্রহণকারী বা নতুনভাবে গ্রহণেচ্ছু ব্যাংক/আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে প্রতিস্থাপিত সংযোজনী-খ মোতাবেক তথ্যাদি প্রতিমাসের ১০ তারিখের মধ্যে ডিপার্টমেন্ট অব অফ-সাইট সুপারভিশনে দাখিল করতে হবে। অর্থাৎ একই ছকের মধ্যে সকল বিদ্যমান পুনঃঅর্থায়ন সুবিধা এবং নতুন সুবিধার (যদি থাকে) জন্য যাচিত তথ্যাদি প্রদান করতে হবে।