বিএসইসির চেয়াম্যান বলেন, আর কোন কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস উঠানো হবে না। তবে বাজার গতি ফেরাতে ব্লকে শেয়ার লেনদেনে সর্বনিম্ন সীমা ৫ লাখ টাকা থেকে কমিয়ে ২ লাখ টাকা করার চিন্তা করছি। আজ কমিশন সভায় এ বিষয়ে চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
সদ্য সমাপ্ত বছরের ২১ ডিসেম্বর পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর মধ্যে ১৬৯টির শেয়ারের সর্বনিম্ন সীমা (ফ্লোর প্রাইস) তুলে নেয় বিএসইসি। তবে পুঁজিবাজারের বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনা করে বাকি কোম্পানিগুলোর শেয়ারের সর্বনিম্ন সীমা তুলে না নেওয়ার বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন।
গত বছরের ২৮ জুলাই কমিশন দ্বিতীয়বারের মতো ফ্লোর প্রাইস আরোপ করে। তবে অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারদর সর্বনিম্ন সীমা স্পর্শ করেছে। এ পরিস্থিতি বিবেচনায় গত বছরের ১৫ নভেম্বর ফ্লোর প্রাইসের চেয়ে ১০ শতাংশ কমে ব্লকে শেয়ার লেনদেনের সুযোগ দিয়ে নির্দেশনা জারি করেছে কমিশন।
বিএসইসির চেয়ারম্যানের স্বাক্ষরিত ওই নির্দেশনায় বলা হয়, বিদ্যমান বাজার পরিস্থিতি বিবেচনায় গ্রাহককে ফ্লোর প্রাইসের চেয়ে ১০ শতাংশ পর্যন্ত কম দরে ব্লরক শেয়ার লেনদেনের সুযোগ দিতে পারবে স্টক এক্সচেঞ্জ।
অর্থসংবাদ/এসএম