কোম্পানিগুলোর ১ কোটি ১৭ লাখ ৮৮ হাজার ২৬৩টি শেয়ার ৮৪ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ৪২ কোটি ১০ লাখ ২১ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
কোম্পানিগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ১০ কোটি ১৭ লাখ ৬০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে বেক্সিমকো ফার্মার। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৭ কোটি ৬৫ লাখ ৮ হাজার টাকার বৃটিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ৪ কোটি ১৬ লাখ ১৬ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে ব্র্যাক ব্যাংকের।
এছাড়া ইউনাইটেড পাওয়ারের ১৪ লাখ ১০ হাজার টাকার, ট্রাস্ট ব্যাংকের ২ কোটি ৯৫ লাখ টাকার, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের ৮ লাখ ৩০ হাজার টাকার, স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকের ৫ লাখ ৫৮ হাজার টাকার, স্কয়ার ফার্মার ২০ লাখ ৪৭ হাজার টাকার, সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্সের ৬৪ লাখ ৪৮ হাজার টাকার, সিলভা ফার্মার ১৯ লাখ ২০ হাজার টাকার, এসইএমএল এফবিএসএল গ্রোথ ফান্ডের ১১ লাখ ৩৩ হাজার টাকার, সী পার্লের ২ কোটি ৮৮ লাখ ৪০ হাজার টাকার, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের ১৬ লাখ ৫৭ হাজার টাকার, রেকিট বেনকিজারের ৭ লাখ ৬৪ হাজার টাকার, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের ৫ লাখ ৯৭ হাজার টাকার, প্রগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ২৪ লাখ ৯০ হাজার টাকার, পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেরেন্সর ৭ লাখ ৭৬ হাজার টাকার, ওরিয়ন ফার্মার ৯৯ লাখ টাকার, এমএল ডাইংয়ের ৬৫ লাখ ৬৫ হাজার টাকার, এমজেএলের ১৭ লাখ ৮২ হাজার টাকার, মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্সের ৫ লাখ ১৮ হাজার টাকার, আইএফআইসির ২ কোটি ৩৫ লাখ ৫১ হাজার টাকার, গ্রামীণফোনের ৯৮ লাখ ৯৪ হাজার টাকার, জেনেক্সের ৩১ লাখ ৫০ হাজার টাকার, জেনারেশন নেক্সটের ২৬ লাখ ৫০ হাজার টাকার, ফু-ওয়াং ফুডের ১৪ লাখ ৮৪ হাজার টাকার, ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্সের ১ কোটি ৫৮ লাখ ৪৮ হাজার টাকার, কনফিডেন্স সিমেন্টের ৫ লাখ ২২ হাজার টাকার, সিএপিএম আইবিবিএল মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ২ কোটি ৬৬ লাখ ৮০ হাজার টাকার, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলের ৩৩ লাখ ১২ হাজার টাকার, বারাকা পাওয়ারের ১ কোটি ৫৬ লাখ ৫০ হাজার টাকার এবং অগ্রণী ইন্স্যুরেন্রেস ৬ লাখ ৬০ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।