এসময় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর হোসেন এবং সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. তপন কুমার জোদ্দার উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া যুগ্ম-সম্পাদক অধ্যাপক ড. শাহাদাৎ হোসেন আজাদ উপস্থিত ছিলেন।
অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দীন আহমেদ ২২টি বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছে অংশগ্রহণের কথা বলেছেন যার মধ্যে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ও অন্তর্ভুক্ত। কিন্তু আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে শিক্ষক নির্বাহী কমিটির সভায় ইবি শিক্ষক সমিতি গুচ্ছ প্রক্রিয়ায় না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, এ বিষয়ে ইবি উপাচার্য বলেছেন, হ্যাঁ, আমি সভায় অংশগ্রহণ করেছি কিন্তু ইবি শিক্ষকরা যেভাবে চাইবে সেভাবে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
একই সাথে সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. তপন কুমার জোদ্দার বলেন, এ সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে জানাচ্ছি, ইবি গুচ্ছ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করবে না। আমরা প্রশাসন বরাবর লিখিত চিঠি পাঠিয়েছি। উপাচার্যের মহোদয়ের সাথে আনুষ্ঠানিকভাবে আলাপ হয়েছে তিনি সম্মতি দিয়েছেন এবং একাডেমিক কাউন্সিলে এ বিষয় উপস্থাপন করবেন বলে নিশ্চিত করেছেন।
তাছাড়া তিনি আরও বলেন, আমরা কোন পরিক্ষণমুলক কার্যক্রমে যেতে চাই না যাতে পরিক্ষার্থীদের ভুগান্তি বৃদ্ধি পায়। আমরা এর আগে দুইবার গুচ্ছে অংশগ্রহণ করেছি এতে ভুগান্তি বৃদ্ধি পেয়েছে। আমরা দ্রুত সময়ে একাডেমিক কাউন্সিল করে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের নিজস্ব পন্থায় ভর্তি কার্যক্রম শুরু করার জন্য উপাচার্যকে অনুরোধ করেছি।
অর্থসংবাদ/এসএ