হিলি দিয়ে বন্ধ হচ্ছে পেঁয়াজ আমদানি, দাম বাড়ার শঙ্কা

হিলি দিয়ে বন্ধ হচ্ছে পেঁয়াজ আমদানি, দাম বাড়ার শঙ্কা
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি শেষ হচ্ছে আজ বুধবার। ফলে পেঁয়াজের দাম বাড়ার আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা। তাই আসন্ন রমজান মাসের জন্য পেঁয়াজ আমদানির সময়সীমা বাড়ানোর দাবি জানিয়েন আমদানিকারকরা।

তারা বলছেন, ইমপোর্ট পারমিট (আইপি) বন্ধ করলে রমজানে পেঁয়াজের দাম হুহু করে বেড়ে যাবে।

হিলি আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশিদ বলেন, সরকার পেঁয়াজ আমদানির অনুমতিপত্রের সর্বশেষ সময়সীমা ১৫ মার্চ নির্ধারণ করে দিয়েছেন। নতুন করে অনুমতি দেওয়া না হলে বৃহস্পতিবার থেকে এ স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ হয়ে যাবে। সরবরাহ কমে গেলে পেঁয়াজের দাম ঊর্ধ্বমুখী হবে।

আমদানি কারক মাহাবুর রহমান বলেন, রমজান আসতে আর কয়েক দিন বাকি। এ সময় দেশে পেঁয়াজের চাহিদা বেশি থাকে। ফলে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতিপত্র সরকার বন্ধ করলে দাম হাতের নাগালের বাইরে চলে যাবে।

তিনি আরও বলেন, যে পেঁয়াজ আসছে এগুলো আগের আইপি করা। এখন নতুন করে আইপি খুললে এর সময় আজই শেষ হয়ে যাবে। নতুন করে আমদানির অনুমতিপত্র না দিলে রোজার মধ্যে বাজার অস্থিতিশীল হয়ে যাবে। ফলে কিছু ব্যবসায়ী এর সুযোগ নেবে।

হিলি কাঁচাবাজারের পেঁয়াজ ব্যবসায়ী মিঠু বলেন, কয়েক দিন থেকে ভারতীয় পেঁয়াজের দাম ১৯-২০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। শুনছি আমদানি বন্ধ হয়ে যাবে। তাহলে দাম আবার বাড়তে পারে। বিপাকে পড়বে ভোক্তারা।

আর্কাইভ থেকে

আরও পড়ুন

নতুন সুদহার নির্ধারণ করল বাংলাদেশ ব্যাংক
ব্যাগেজ রুলের অপব্যবহারে ধ্বংস হচ্ছে জুয়েলারি শিল্প
বছর ঘুরলেও প্রবাসী আয়ে গতি ফিরেনি
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
গ্রাহক সংখ্যায় দেশসেরা প্রতিষ্ঠান নগদ
বছরজুড়ে আলোচনায় খেলাপি ঋণ, সুদহার ও বিনিময়হার
প্রথম দিনেই ২ লাখের বেশি পণ্যের অর্ডার পেলো ইভ্যালি
তিন মাসের মধ্যে সব দেনা পরিশোধ শুরু করবো
পোশাকশিল্পকে রাজনৈতিক হাতিয়ার না বানানোর অনুরোধ
এক মাসের ব্যবধানে আলুর দাম বেড়েছে ৪৪ শতাংশ