তারা বলছেন, ইমপোর্ট পারমিট (আইপি) বন্ধ করলে রমজানে পেঁয়াজের দাম হুহু করে বেড়ে যাবে।
হিলি আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশিদ বলেন, সরকার পেঁয়াজ আমদানির অনুমতিপত্রের সর্বশেষ সময়সীমা ১৫ মার্চ নির্ধারণ করে দিয়েছেন। নতুন করে অনুমতি দেওয়া না হলে বৃহস্পতিবার থেকে এ স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ হয়ে যাবে। সরবরাহ কমে গেলে পেঁয়াজের দাম ঊর্ধ্বমুখী হবে।
আমদানি কারক মাহাবুর রহমান বলেন, রমজান আসতে আর কয়েক দিন বাকি। এ সময় দেশে পেঁয়াজের চাহিদা বেশি থাকে। ফলে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতিপত্র সরকার বন্ধ করলে দাম হাতের নাগালের বাইরে চলে যাবে।
তিনি আরও বলেন, যে পেঁয়াজ আসছে এগুলো আগের আইপি করা। এখন নতুন করে আইপি খুললে এর সময় আজই শেষ হয়ে যাবে। নতুন করে আমদানির অনুমতিপত্র না দিলে রোজার মধ্যে বাজার অস্থিতিশীল হয়ে যাবে। ফলে কিছু ব্যবসায়ী এর সুযোগ নেবে।
হিলি কাঁচাবাজারের পেঁয়াজ ব্যবসায়ী মিঠু বলেন, কয়েক দিন থেকে ভারতীয় পেঁয়াজের দাম ১৯-২০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। শুনছি আমদানি বন্ধ হয়ে যাবে। তাহলে দাম আবার বাড়তে পারে। বিপাকে পড়বে ভোক্তারা।