বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন পায়রা বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ সোহায়েল।
এই ড্রেজিংয়ের ফলে ১০ দশমিক ৫ মিটার গভীরতার চ্যানেল সৃষ্টি হয়েছে। যা দেশের অন্য সব বন্দরের চেয়ে বেশি গভীর। ফলে ৪০ হাজার ডেডওয়েট টন কার্গো বা তিন হাজার কন্টেইনারবাহী জাহাজ চলাচল করতে পারবে।
২০২১ সালের জানুয়ারিতে শুরু হয় বন্দরের ক্যাপিটাল ড্রেজিং। টানা দুই বছর কাজ চলার পর শেষ হচ্ছে সাড়ে ছয় হাজার কোটি টাকার এ প্রকল্প। স্বাধীনতা দিবসে ড্রেজিংকৃত রামনাবাদ চ্যানেল বন্দরের কাছে হস্তান্তর করবে বেলজিয়ামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান জান ডি নুল।
বন্দরের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সোহায়েল জানান, ক্যাপিটাল ড্রেজিং শেষে হলেও চ্যানেলের নাব্য ধরে রাখতে মেইনটেনেন্স ড্রেজিং শুরু হবে। যা ২০২৪ সালের এপ্রিল পর্যন্ত চলবে।
এ বিষয়ে পটুয়াখালী-৪ আসনের সংসদ সদস্য মহিব্বুর রহমান মহিব বলেন, পায়রা বন্দর ঘিরে দক্ষিণাঞ্চলে উন্নয়নের মহা কর্মযজ্ঞ চলছে। পায়রা বন্দর আজ বাস্তবে রূপ নিয়েছে। এটা আমাদের জন্য বড় পাওয়া।
সংশ্লিষ্টরা জানান, প্রথম জেটির কাজ শেষ হলেই আগামী মে মাসে বন্দরের পূর্ণাঙ্গ কার্যক্রমের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
অর্থসংবাদ/এসএম