কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
এর আগে গত ৯ আগস্ট থেকে ১৬ আগস্ট পর্যন্ত কোম্পানির আইপিও আবেদন গ্রহণ চলে।
গত ২৩ জুন পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) কোম্পানিটির আইপিও অনুমোদন দিয়েছে।
বুক বিল্ডিং পদ্ধতির আইপিওতে কোম্পানিটি ২৯ লাখ ২৮ হাজার ৩৪৩টি শেয়ার ইস্যু করবে। এর মধ্যে ১৩ লাখ ৭৯ হাজার ৩৬৭টি শেয়ার নিলামে সফল প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে বিক্রি করা হবে।
বাকি ১৫ লাখ ৪৮ হাজার ৯৭৬টি শেয়ার বিক্রি করা হবে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে।
নিলামে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণে ওয়ালটনের শেয়ারের কাট-অফ মূল্য বা প্রান্তসীমা নির্ধারিত হয়েছে ৩১৫ টাকা। বিদ্যমান আইন অনুসারে, এই প্রান্তসীমা থেকে কমপক্ষে ১০ শতাংশ কমে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে শেয়ার বিক্রি করতে হয়। তবে ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ ২০ শতাংশ ছাড়ে এই শেয়ার ইস্যু করবে। তাতে আর ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতি শেয়ারের জন্য প্রস্তাবিত দর দর দাঁড়াচ্ছে ২৫২ টাকা।
কোম্পানিটি আইপিওর মাধ্যমে পুঁজিবাজার থেকে ১০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। আর এই অর্থ কোম্পানির ব্যবসা সম্প্রসারণ, ব্যাংক ঋণ পরিশোধ ও আইপিওর ব্যয় মেটাতে কাজে লাগানো হবে।
গত ৩০ জুন, ২০১৯ তারিখে সমাপ্ত হিসাববছর শেষে পুনঃমূল্যায়নজনিত সঞ্চিতিসহ কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি সম্পদ মূল্য বা এনএভিপিএস ছিল ২৪৩ টাকা ১৬ পয়সা। আর পুনর্মুল্যায়ন সঞ্চিতি ছাড়া শেয়ার প্রতি নিট সম্পদ মূল্য ছিল ১৩৮ টাকা ৫৩ পয়সা।
সর্বশেষ ৫ অর্থবছরে কোম্পানিটির ভারিত গড় হিসাবে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ২৮ টাকা ৪২ পয়সা।