এ সময় বিলটির উত্থাপনকারী কেন হার্ডি এমপি, বিলটির আরেকজন মহান প্রবক্তা সিনেটর মবিনা এস জাফর, বিরোধী সিপিসি নেতা এবং কানাডার বাংলাদেশ হাই কমিশনার উপস্থিত ছিলেন।
১৯৯৯ সালে ইউনেস্কো এবং পরে জাতিসংঘ কর্তৃক আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসটি গৃহীত হওয়ার জন্য মরহুম রফিকুল ইসলাম ও আব্দুস সালাম এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবদান এবং মাদার ল্যাংগুয়েজ লাভার্স অব দ্য ওয়ার্ল্ড সোসাইটির প্রেসিডেন্ট আমিনুল ইসলামের অবদান বিশেষভাবে কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করা হয়।
বাংলাদেশ ছাড়া কানাডাই বিশ্বের প্রথম দেশ যারা মহান একুশকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে সরকারিভাবে স্বীকৃতি দিল। এ জন্য সমগ্র বাঙালি জাতি তথা কানাডার প্রবাসী বাংলাদেশিরাও গর্বিত।
মাদার ল্যাংগুয়েজ লাভার্স অব দ্য ওয়ার্ল্ড সোসাইটির প্রেসিডেন্ট আমিনুল ইসলাম এক সাক্ষাৎকারে বলেন, বিশ্ব সমাজের মাতৃভাষাপ্রেমীদের উদ্যোগ এবং মহান অবদানকে আমাদের অবশ্যই স্বীকার করতে হবে ।
তিনি বলেন, প্রায় এক দশক ধরে কানাডিয়ান সংসদ সদস্য ও সিনেটরদের সঙ্গে বিলটি উত্থাপন করার জন্য কাজ করেছি। বিলটি পাস হওয়ায় সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি কৃতজ্ঞ। প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে আমাদের মহান ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস ছড়িয়ে দিতে হবে। প্রবাসে মাতৃভাষার চর্চা অব্যাহত রাখতে হবে তাহলেই ভাষা আন্দোলনের শহীদদের আত্মা শান্তি পাবে।
অর্থসংবাদ/এসএম