শুক্রবার (৩১ মার্চ) রাজধানীর কারওয়ান বাজারে পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
মনজুর মোহাম্মদ শাহরিয়ার বলেন, ভোক্তারা দুই ধরনের পণ্য কিনে থাকেন। মুদি পণ্য ও কাঁচা সবজি। মুদি পণ্যের ব্যবসায়ীরা বলছেন বাজার স্থিতিশীল রয়েছে, তেলের দাম কমতির দিকে। উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো বলেছিল মুরগির দাম ১৯০ থেকে ১৯৫ টাকা পড়বে। তাহলে খুচরা পর্যায়ে সর্বোচ্চ ২১০ টাকা দাম পড়তে পারে। কিন্তু আজ বাজারে দেখলাম কোনো ব্যবসায়ী মুরগির কেজি ২১৫ টাকায় বিক্রি করছেন। তাদের রশিদে ক্রয়মূল্য দেখানো হয়েছে ১৯২ থেকে ১৯৩ টাকা।
তিনি বলেন, তবে একটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে, মুরগির দাম খুব বেশি কমলে খামারিরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। বর্তমানে খামারে মুরগির উৎপাদন খরচ ১৬০ থেকে ১৬৫ টাকার মধ্যে। আমরা চাই উৎপাদন যেন ব্যাহত না হয়।
ভোক্তা অধিদপ্তরের পরিচালক বলেন, আসন্ন ঈদ উপলক্ষে বাস মালিক ও কসমেটিকস ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আমাদের বৈঠক রয়েছে। কসমেটিকস পণ্যের দাম যদি বেশি রাখা হয় তাহলে সে প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হবে। আর বাস মালিকদের প্রতি নির্দেশনা থাকবে ঈদযাত্রায় সঠিক ভাড়া যেন তারা নিশ্চিত করেন।