উৎপাদন কার্যক্রম চীন থেকে সরিয়ে বাংলাদেশে নিলে জাপানি মালিকানাধীন কারখানা ভর্তুকি পাওয়ার জন্য বিবেচিত হবে বলে ঘোষণা দিয়েছে দেশটির সরকার। নতুন গন্তব্যের তালিকায় বাংলাদেশের পাশাপাশি ভারতও আছে বলে জানিয়েছে জাপানের অর্থনীতি বিষয়ক প্রভাবশালী পত্রিকা নিক্কে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জাপানের সরবরাহ শৃঙ্খলে বৈচিত্র্য আনতে সরকারি প্রোগ্রাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়ার পর বাংলাদেশ-ভারতকে তালিকায় যুক্ত করা হল।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় যেসব কোম্পানি তাদের উৎপাদন শুরু করছে তাদের জন্য জাপান সরকার ২০২০ অর্থবছরের জন্য ২২১ বিলিয়ন ডলারের সম্পূরক বাজেট নির্ধারণ করেছে। বাজেটের সরকারি সহায়তা পেতে বৃহস্পতিবার থেকে আবেদন গ্রহণ করা হচ্ছে।
করোনাভাইরাস শুরু হওয়ার পর লকডাউনের কারণে চীনের সঙ্গে জাপানের যোগাযোগ প্রায় নেই বললেই চলে। এই অবস্থায় জরুরি ভিত্তিতে চিকিৎসা সরঞ্জাম সরবরাহ এবং বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি পেতে চীনের ওপর নির্ভরতা কমানোর উদ্দেশ্যে নতুন উদ্যোগ নিয়েছে দেশটি।
প্রথম রাউন্ডের ভর্তুকি পেয়েছে ৩০টি কোম্পানি। এই কোম্পানিগুলো ভিয়েতনাম এবং লাওসে উৎপাদন কার্যক্রম স্থানান্তর করেছে। নিজেদের দেশ অর্থাৎ জাপানে কার্যক্রম শিফট করতে আরও ৫৭টি কোম্পানিকে সহায়তা দেয়া হচ্ছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জাপানের সরবরাহ শৃঙ্খলে বৈচিত্র্য আনতে সরকারি প্রোগ্রাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়ার পর বাংলাদেশ-ভারতকে তালিকায় যুক্ত করা হল।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় যেসব কোম্পানি তাদের উৎপাদন শুরু করছে তাদের জন্য জাপান সরকার ২০২০ অর্থবছরের জন্য ২২১ বিলিয়ন ডলারের সম্পূরক বাজেট নির্ধারণ করেছে। বাজেটের সরকারি সহায়তা পেতে বৃহস্পতিবার থেকে আবেদন গ্রহণ করা হচ্ছে।
করোনাভাইরাস শুরু হওয়ার পর লকডাউনের কারণে চীনের সঙ্গে জাপানের যোগাযোগ প্রায় নেই বললেই চলে। এই অবস্থায় জরুরি ভিত্তিতে চিকিৎসা সরঞ্জাম সরবরাহ এবং বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি পেতে চীনের ওপর নির্ভরতা কমানোর উদ্দেশ্যে নতুন উদ্যোগ নিয়েছে দেশটি।
প্রথম রাউন্ডের ভর্তুকি পেয়েছে ৩০টি কোম্পানি। এই কোম্পানিগুলো ভিয়েতনাম এবং লাওসে উৎপাদন কার্যক্রম স্থানান্তর করেছে। নিজেদের দেশ অর্থাৎ জাপানে কার্যক্রম শিফট করতে আরও ৫৭টি কোম্পানিকে সহায়তা দেয়া হচ্ছে।
