জেলায় এ বছর মোট তরমুজ উৎপাদন হয়েছে ছয় লাখ ৯২ হাজার ৩২৫ টন। গত সপ্তাহ পর্যন্ত যা বিক্রি হয়েছে দুই হাজার ৮০০ কোটি টাকা।
তরমুজ চাষিরা জানান, বৃষ্টির কারণে তেমন ক্ষতির মুখে পড়েননি। তারা পূর্বের অভিজ্ঞতা দিয়ে বৃষ্টির পানি নিষ্কাশন করে তরমুজ ক্ষেত স্বাভাবিক রেখেছেন। এ বছর রৌদ্রের তাপ বেশি থাকায় তরমুজের দাম বেশি ছিল। তাই চাষিরা তরমুজের দাম ভালো পেয়েছেন।
কৃষিবিদ সিএম রেজাউল করিম জানিয়েছেন, বৃষ্টির কারণে তরমুজ চাষির ক্ষতি কাটাতে আমরা বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দিয়েছি। সে কারণে তরমুজ চাষিদের তেমন ক্ষতি হয়নি। পাশাপাশি রোজা ও তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে বেশি থাকায় চাষিরা ভালো দাম পেয়েছেন।
বরগুনা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আবু সৈয়দ মোহাম্মদ জোবাইদুল আলম বলেন, জেলায় এ বছর লক্ষ্যমাত্রা থেকে বেশি তরমুজ চাষ হয়েছে। জেলায় উৎপাদিত তরমুজের ৯৫ শতাংশ থেকেই দুই হাজার ৮০০ কোটি টাকার তরমুজ বিক্রি হয়েছে। বরগুনার তরমুজ সুস্বাদু হওয়ার কারণে চাহিদা বেশি থাকে। তাই চাষিরা বেশি দামে বিক্রি করতে পেরেছে।’
অর্থসংবাদ/এসএম