গ্লোবাল স্ট্র্যাটেজিক প্রিপেয়ার্ডনেস, রেডিনেস অ্যান্ড রেসপন্স প্ল্যান (এসপিআরপি) ২০২৩-২০২৫ কোভিড-১৯ এর জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার চতুর্থ কৌশলগত পরিকল্পনা।
জরুরি অবস্থা থেকে দীর্ঘমেয়াদী, টেকসই প্রতিক্রিয়ায় রূপান্তরের ক্ষেত্রে আগামী দু’বছরে কিভাবে কোভিড-১৯ মোকাবিলা করা যায় সে বিষয়ে দেশগুলোর জন্য ওই নথিটি একটি গাইড।
এক বিবৃতিতে ডব্লিউএইচও জানিয়েছে, ‘যদিও আমরা কোভিড-১৯ মহামারি মোকাবিলায় অনেক শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছি, ভাইরাসটি এখানো রয়েছে এবং দেশগুলোকে অন্য সংক্রামক রোগের পাশাপাশি এটি মোকাবেলা করতে হবে।’
এতে আরো বলা হয়, ‘মহামারিটি আন্তর্জাতিক উদ্বেগের একটি জনস্বাস্থ্য জরুরি হিসেবে থাকুক বা না থাকুক, এসপিআরপি ২০২৩-২৫ কোভিড-১৯ পরিচালনায় দেশগুলোকে গাইড করতে কার্যকর হবে।’
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আপডেট করা দু’বছরের কৌশলটি ২০২২ সালের এসপিআরপির লক্ষ্যগুলোর ওপর প্রসারিত হয় এবং জাতিগুলোকে সাহায্য করে। কারণ তারা টেকসই, দীর্ঘমেয়াদী কোভিড-১৯ রোগ প্রতিরোধ, নিয়ন্ত্রণ এবং ব্যবস্থাপনার জন্য গুরুতর জরুরি প্রতিক্রিয়ার থেকে সরে যায়।
কোভিড-১৯ সম্পর্কিত আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য প্রবিধান জরুরি কমিটি বৃহস্পতিবার ১৫ তম বারের মতো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালককে পরামর্শ দিতে বৈঠকে বসবে যে মহামারিটি এখনো আন্তর্জাতিক উদ্বেগের জনস্বাস্থ্য জরুরি অবস্থা কি-না।
অর্থসংবাদ/এসএম