বাংলাদেশ রেলওয়ের উপ-পরিচালক (ট্রাফিক ট্রান্সপোর্টেশন) মো. খায়রুল কবির স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
এতে বলা হয়, যাত্রীদের সামাজিক ও শারীরিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে কোচের ধারণ ক্ষমতার ৫০ শতাংশ টিকিট বিক্রি করা হবে।
আগামী ১০ সেপ্টেম্বর চালু হচ্ছে-কর্ণফুলী কমিউটার; তিতাস কমিউটার; তুরাগ এক্সপ্রেস-১, ২, ৩, ৪; কালিয়াকৈর কমিউটার-১ ও ২ এবং লোকাল (নারায়ণগঞ্জ-ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ)।
দ্বিতীয় দফায় ১৩ সেপ্টেম্বর চালু হবে- জালালাবাদ এক্সপ্রেস; সুরমা মেইল; ঢাকা/নোয়াখালী এক্সপ্রেস; ময়মসিংহ এক্সপ্রেস; ভাওয়াল এক্সপ্রেস; ধলেশ্বরী এক্সপ্রেস; চাঁদপুর কমিউটার, নোয়াখালী কমিউটার।
আর তৃতীয় দফায় ১৬ সেপ্টেম্বর চালু হবে- নাজিরহাট কমিউটার-১, ২, ৫, ৬; লোকাল (চট্টগ্রাম-দোহাজারী-চট্টগ্রাম); লোকাল (মোহনগঞ্জ-ময়মনসিংহ-মোহনগঞ্জ); লোকাল (ঝারিয়া ঝাঞ্জাইল-ময়মনসিংহ-ঝারিয়া ঝাঞ্জাইল); উত্তরবঙ্গ মেইল; কাঞ্চন কমিউটার; দিনাজপুর কমিউটার; বুড়িমারী কমিউটার-১ ও ২; কুড়িগ্রাম শাটল; রাজবাড়ী এক্সপ্রেস-১, ২, ৩, ৪; ভাটিয়াপাড়া এক্সপ্রেস-১ ও ২।
রেল মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা শরীফুল আলম জানান, আগামী ১৬ তারিখের মধ্যে আরও ৮৪ টি ট্রেন চালু হবে। এ নিয়ে ২১৮ টি ট্রেন চালু হবে। বাকী আরও ১৪৪ টি মেইল ও লোকাল ট্রেন পর্যায়ক্রমে চালু হবে।
এদিকে আরেকটি বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আগামী ১২ সেপ্টেম্বর থেকে আন্তঃনগর ট্রেনের ৫০ শতাংশ টিকিট স্টেশনে বিক্রির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বাকি ৫০ শতাংশ টিকিট অনলাইনে বিক্রি করা হবে।