আজ মঙ্গলবার সকালে কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন শেষে রেলমন্ত্রী এসব কথা বলেন। তিনি প্রথমে আইকনিক স্টেশন, এরপর রামু স্টেশনের নির্মাণ কাজ পরিদর্শন করেন। এরপর চকরিয়ার ডুলহাজার রেললাইন কাজ পরিদর্শনে যান।
এসময় রেলমন্ত্রী আরও বলেন, ‘কক্সবাজারের ঝিংলজা ইউনিয়নের চান্দেরপাড়াস্থ নির্মাণাধীন ঝিনুক আকৃতির আইকনিক রেলস্টেশনটি অনন্য স্থাপত্যশৈলী ও দৃশ্য নন্দন। যার নিমার্ণ কাজ শেষ পর্যায়ে। এটি কেবল মাত্র কক্সবাজারে গর্ব না; এটি বাংলাদেশের গর্বও বটে।’
এসময় দোজাহারি-কক্সবাজার রেলপ্রকল্পের পরিচালক মফিজুর রহমান জানিয়েছেন, ‘করোনা মহামারি ও ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধের কারণে এই রেলপথ নির্মাণে নানামুখী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয়েছে। এসব চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করা সম্ভব হয়েছে। বিদেশ থেকে যেসব উপকরণ আনতে হয়েছে তাও মজুদ রয়েছে। এখন বড় ধরণের কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগ না আসলে সেপ্টেম্বরের মধ্যে ট্রেন চলাচলের উপযোগী হবে।’
১৮ হাজার ৩৪ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত কক্সবাজারে এই রেলপথ। চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত ১০০ কিলোমিটারের এ রেলপথে পর্যটকরা দেখবেন নানা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বলে মন্তব্য করেন তিনি।