অন্যদিকে নতুন করে বিড়িতে কর বাড়ানোর প্রস্তাব করেননি অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তাই বিড়ির দাম না-ও বাড়তে পারে।
বর্তমানে বাজারের সিগারেটগুলোকে চারটি স্তরে ভাগ করা হয়েছে। নিম্ন-স্তরের ১০ শলাকা সিগারেটের দাম ৪০ টাকা থেকে ১২.৫ শতাংশ বাড়িয়ে ৪৫ টাকা করা হয়েছে। মধ্যম স্তরের ১০ শলাকা সিগারেটের বর্তমান মূল্য ৬৫ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৬৭ টাকা, উচ্চ স্তরের এক প্যাকেট সিগারেটের দাম ১১১ টাকা থেকে ১১৩ টাকা এবং অতি উচ্চ স্তরের এক প্যাকেট সিগারেটের দাম ১৪২ টাকা থেকে ১৫০ টাকা পর্যন্ত বাড়ানোর প্রস্তাব হয়েছে।
এছাড়া তরল নিকোটিন, ট্রান্সডার্মাল ইউজ নিকোটিন ইত্যাদির মতো তামাকজাতীয় পণ্যের বিপরীতে ১৫০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপের প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী। এর ফলে ইলেকট্রনিক সিগারেট ও সমজাতীয় ইলেকট্রিক ভ্যাপোরাইজার ডিভাইস বা ভ্যাপ-এর দাম বাড়তে পারে।
অর্থমন্ত্রী বলেছেন, এসব পণ্য এবং এর খুচরা যন্ত্রাংশের শুল্কহার সমান নয়। যন্ত্রাংশের শুল্কহার বাড়িয়ে মূল পণ্যের সমান, ২১২ করার প্রস্তাব করা হয়েছে।