শুক্রবার (০৯ জুন) চট্টগ্রামের দ্যা এভিনিউ হোটেলে কর্মশালাটি অনুষ্ঠিত হয়।
কর্মশালায় বিএসইসির এপিএ টিম এবং বিএসইসির বিভাগীয় প্রধান ও নির্বাহী পরিচালকরা অংশ নেন। র্মশালার শুরুতে স্বাগত বক্তব্য এবং এপিএ চ্যালেঞ্জ সংক্রান্ত প্রেজেন্টেশন ও আলোচনা উপস্থাপন করেন বিএসইসির এপিএ ফোকাল পয়েন্ট কর্মকর্তা ও নির্বাহী পরিচালক মো. আশরাফুল ইসলাম।
কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিএসইসির কমিশনার এবং এপিএ টিম লিডার মো. আবদুল হালিম। কর্মশালায় শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন বিএসইসির পরিচালক আবুল হাসান। কর্মশালা সঞ্চালনার দায়িত্ব পালন করেন বিএসইসির পরিচালক মো. আবুল কালাম।
আলোচনায় তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজের সংখ্যা বাড়ানোর মাধ্যমে বাজার মূলধন বাড়ানো, অটোমেশনের মাধ্যমে বাজার অবকাঠামোর উন্নয়ন, দক্ষ কর্মশক্তি ও স্মার্ট বিনিয়োগকারী গড়ে তুলতে বিনিয়োগ শিক্ষা বাড়ানো, দীর্ঘমেয়াদী অর্থায়নের জন্য প্রোডাক্ট ডাইভারসিকিশন, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার মাধ্যমে সুশাসন নিশ্চিতের বিষয়ে বক্তব্য তুলে ধরেন বিএসইসির নির্বাহী পরিচালকেরা।
তারা বলেন, বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের উন্নয়ন সাধন এবং দীর্ঘমেয়াদী ও টেকসই পুঁজিবাজার তৈরির মাধ্যমে দেশের পুঁজিবাজারকে আগামী দিনের স্মার্ট অর্থনীতির নিয়ামক হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ করছে বিএসইসি।
কর্মশালায় বাংলাদেশের পুঁজিবাজারকে অংশগ্রহণমূলক দীর্ঘমেয়াদি অর্থায়নের উৎস হিসেবে ব্যবহারের মাধ্যমে বাংলাদেশের স্মার্ট অর্থনীতির বাস্তবায়ন ও ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন ও পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট অংশীজনসমূহ ফলাফল ভিত্তিক ও সময়-ভিত্তিক কার্যক্রম গ্রহণ করার বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়।