যাত্রীরা জানান, সড়কপথে ঝামেলা এড়াতে পরিবারসহ নৌপথকে বেছে নিচ্ছেন তারা। লঞ্চের অগ্রিম টিকিট বিক্রি চললেও যাত্রীচাপ নেই।
লঞ্চসংশ্লিষ্টরা জানান, পদ্মা সেতু চালু হওয়াতে সড়কপথে যাত্রী চাপ বেশি হবে। নৌপথে যাত্রী আকর্ষণে নানা সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। মোবাইলে নেওয়া হচ্ছে বুকিং।
লঞ্চ মালিক সমিতির সহ-সভাপতি সাইদুর রহমান রিন্টু বলেন, দুর্ঘটনা এড়াতে ঈদের পাঁচ দিন আগে ও পরে নদীতে বাল্কহেড চলাচল বন্ধের দাবি তোলা হয়েছে। সব দাবি মেনে নিয়েছেন তারা। আশা করছি, সুন্দর একটি ঈদ আমরা যাত্রীদের উপহার দিতে পারবো।
২৬ জুন থেকে বরিশাল-ঢাকা দুই প্রান্ত থেকে আটটি করে প্রতিদিন ১৬টি লঞ্চ চলাচল করবে।
অর্থসংবাদ/এসএম