রাজধানীর বাজারগুলোতে প্রতি কেজি মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকায়। ২০ টাকায় মিলছে হাতেগোনা কয়েকটি মরিচ।
এমন দামের কারণ কী জানতে চাইলে তিনি বলেন, ঈদের কারণে গাড়ির সংখ্যা কম। ঢাকার বাইরে থেকে পণ্যবাহী গাড়ি আসছে না। যে কয়টা আসছে সেগুলো নিমিষেই শেষ হয়ে যাচ্ছে। তাছাড়া বৃষ্টির কারণে মরিচের আবাদ কমে গেছে। তাই এমন দাম। ঈদের ছুটি শেষে সব আবার চালু হলে হয়ত দাম কমে যাবে।
তবে দ্বিতীয় দিনে কিছুটা কমেছে মুরগির দাম। প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৭০ টাকায়, সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২৭০ টাকায়। এছাড়া প্রতি ডজন লাল ডিম ১৪০ টাকা ও হাঁসের ডিম ১৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
অন্যদিকে বেড়েছে শসার দাম। গত সপ্তাহে প্রতি কেজি শসা ৬০-৭০ টাকায় বিক্রি হলেও এ সপ্তাহে সেটি বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১২০ টাকায়।
এছাড়া প্রতি কেজি ধুন্দল ৬০ টাকা, ঢেঁড়স ৪০ টাকা, পটল ৪০ টাকা, ঝিঙ্গা ৬০ টাকা, চিচিঙ্গা ৮০ টাকা, ছোট করলা বা উস্তা ও বেগুন ১০০ টাকা কেজি, কচুর ছড়ি ৮০ টাকা, বরবটি ৬০ টাকা, পেঁপে ৬০ টাকায়, পেঁয়াজ ৭০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।
ওএফএ/এসকেডিঈদের দ্বিতীয় দিনেও কাঁচা মরিচের দাম কামেনি। রাজধানীর বাজারগুলোতে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকায়। বিক্রেতাদের দাবি, বৃষ্টি ও পরিবহন সংকটে কমে গেছে মরিচের সরবরাহ। তাই দাম ঊর্ধ্বমুখী।
তবে দ্বিতীয় দিনে কিছুটা কমেছে মুরগির দাম। প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৭০ টাকায়, সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২৭০ টাকায়। এছাড়া প্রতি ডজন লাল ডিম ১৪০ টাকা ও হাঁসের ডিম ১৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
অন্যদিকে বেড়েছে শসার দাম। গত সপ্তাহে প্রতি কেজি শসা ৬০-৭০ টাকায় বিক্রি হলেও এ সপ্তাহে সেটি বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১২০ টাকায়।
এছাড়া প্রতি কেজি ধুন্দল ৬০ টাকা, ঢেঁড়স ৪০ টাকা, পটল ৪০ টাকা, ঝিঙ্গা ৬০ টাকা, চিচিঙ্গা ৮০ টাকা, ছোট করলা বা উস্তা ও বেগুন ১০০ টাকা কেজি, কচুর ছড়ি ৮০ টাকা, বরবটি ৬০ টাকা, পেঁপে ৬০ টাকায়, পেঁয়াজ ৭০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।