পরে রাষ্ট্রপতির প্রেসসচিব মো. জয়নাল আবেদীন সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন।
নতুন রাষ্ট্রদূতকে স্বাগত জানিয়ে রাষ্ট্রপতি বলেন, দক্ষিণ কোরিয়া বাংলাদেশের অন্যতম উন্নয়ন অংশীদার এবং বাংলাদেশের ইপিজেডসহ বিভিন্ন খাতে কোরিয়ান বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের মাধ্যমে দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ ও দক্ষিণ কোরিয়ার মধ্যে অনেক ক্ষেত্র রয়েছে যেখানে যৌথ উদ্যোগ নিলে উভয় দেশই উপকৃত হবে।
দক্ষিণ কোরিয়া সরকারের এমপ্লয়মেন্ট পারমিট সিস্টেমের প্রশংসা করে রাষ্ট্রপ্রধান বলেন, এর মাধ্যমে বাংলাদেশের অনেক দক্ষ কর্মী কোরিয়ায় কর্মসংস্থানের সুযোগ পাবেন।
দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত বলেন, তার দেশ বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য-বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে গভীরভাবে আগ্রহী।
এ লক্ষ্যে তিনি দু’দেশের সরকারি-বেসরকারি খাতের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদলের সফর বিনিময়ের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
বাংলাদেশের জনশক্তির দক্ষতার প্রশংসা করে রাষ্ট্রদূত বলেন, তারা দক্ষিণ কোরিয়ার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। রাষ্ট্রদূত এসময় বাংলাদেশে দায়িত্ব পালনকালে সার্বিক সহযোগিতা কামনা করেন।
এসময় রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব সম্পদ বড়ুয়া, সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম সালাহ উদ্দিন ইসলাম এবং সচিব (সংযুক্ত) মো. ওয়াহিদুল ইসলাম খান উপস্থিত ছিলেন।