এতে পোশাক উৎপাদন ও বাণিজ্যে অসামান্য অবদান রেখেছেন– এমন উদ্যোক্তাদের জীবনবৃত্তান্ত সংরক্ষণ, উৎপাদনে ব্যবহৃত সেলাই মেশিন থেকে শুরু করে ঋণপত্রের (এলসি) পুরোনো কপিসহ উৎপাদনে কাজে লেগেছে এমন অনেক কিছুই সংরক্ষণ এবং প্রদর্শনের জন্য এ জাদুঘর নির্মাণ করা হবে।
জাদুঘরে প্রদর্শনের জন্য আশির দশকের পুরোনো সেলাই মেশিন, এলসির কপি এবং বাণিজ্যিক কাপজপত্র, ছবি, পোশাকের নমুনা এবং এক্সেসরিজ দান করার জন্য সদস্য কারখানাগুলোকে অনুরোধ জানিয়েছে বিজিএমইএ।
সংগঠনের সভাপতি ফারুক হাসানের পক্ষ থেকে দেওয়া চিঠিতে বলা হয়, গত ৪০ বছরে দেশের অর্থনীতির প্রধান চালকের ভূমিকায় রয়েছে পোশাক খাত। বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে বিশ্বের দ্বিতীয় প্রধান রপ্তানিকারকের মর্যাদা দিয়েছে দেশকে। এ খাত লাখো শ্রমিকের কর্মসংস্থানের জোগান দিচ্ছে। এসব ইতিহাস এবং অবদান অনেকের জানা নেই। এগুলো সংরক্ষণ গুরুত্বর্পূর্ণ, যাতে আগামী প্রজন্ম এসব ত্যাগ, চ্যালেঞ্জের ইতিহাস ও অর্জন সম্পর্কে জেনে শিখতে পারে।
অর্থসংবাদ/এমআই