শনিবার (১২ আগস্ট) সকাল ১১ টার দিকে মানিকগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের ডেঙ্গু ইউনিট পরিদর্শন শেষে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, যারা বাংলাদেশে স্যালাইন তৈরি করে তাদের বলেছি, তারা যেন ফুল প্রোডাকশন করে। সব ঔষধ কোম্পানি মিলেও চাহিদার সমপরিমাণ স্যালাইন উৎপাদন করতে পারছে না। এজন্য গত দুই দিন আগে সভা করেছি, সেখানে স্যালাইন উৎপাদনের বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সরকারি হাসপাতালগুলোতে কীট সংকট নেই। সাপ্লাই কম থাকলে প্রয়োজনে দেশের বাইরে থেকে আমদানি করতে হবে।
মন্ত্রী আরও বলেন, চিকিৎসার সব ব্যবস্থা আছে। ঢাকা শহরেই শুধু ৩ হাজার বেড প্রস্তুত রাখা আছে, ২ হাজার বেডে রোগী ভর্তি। সারাদেশে ৫ হাজার বেড প্রস্তুত রাখার জন্য বলেছি, এখনও পর্যাপ্ত বেড খালি আছে। ডেঙ্গু রোগী কমাতে হলে মশার উপদ্রব কমাতে হবে। যাতে মশা মানুষকে কামড়াতে না পারে। সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভাকে আহ্বান করেছি তারা যাতে ভালো করে স্প্রে করে।
ডেঙ্গু ইউনিট পরিদর্শনের সময় আর উপস্থিত ছিলেন- জেলা প্রশাসক রেহেনা আক্তার, সিভিল সার্জন ডা.মোয়াজ্জেম আলী খান চৌধুরী, মানিকগঞ্জ ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা.মোহাম্মদ বাহাউদ্দিন, আবাসিক মেডিকেল অফিসার কাজী একেএম রাসেলসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ।