হিলি স্থল শুল্ক স্টেশনের বায়জিদ হোসেন বলেন, ‘সদ্যসমাপ্ত ২০২২-২৩ অর্থবছরে হিলি স্থলবন্দরে রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৬০৬ কোটি ২৮ লাখ টাকা। যার বিপরীতে আহরণ হয়েছিল ৪২৪ কোটি ৩১ লাখ টাকা। এতে করে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১৮১ কোটি ৯৭ লাখ টাকা কম রাজস্ব আহরণ হয়েছিল। তবে চলতি অর্থবছরে হিলি স্থলবন্দর থেকে রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা এখনো নির্ধারণ করেনি জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। তারপরও আমরা অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে বন্দর থেকে ৩১ কোটি ৭৯ লাখ টাকা রাজস্ব আহরণ করতে সক্ষম হয়েছি, যা বিগত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ৭ কোটি ৪১ লাখ টাকা বাড়তি রাজস্ব আহরণ হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, তবে আমরা ধারণা করছি স্থলবন্দরের যে রাজস্ব আহরণের ধারা সেই হিসেবে অন্তত ২৬ ভাগ বাড়িয়ে হয়তোবা রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে দিতে পারে এনবিআর। তবে বন্দর দিয়ে সব ধরনের পণ্যের আমদানি স্বাভাবিক থাকলেও শুল্কযুক্ত পণ্যের আমদানি অব্যাহত থাকলে বিশেষ করে জিরা, পাথরসহ যেসব পণ্যের ওপর বাড়তি শুল্ক আছে সেগুলো পণ্যের আমদানি অব্যাহত থাকলে রাজস্ব আহরণ বাড়তে পারে।
সম্প্রতি জিরা আমদানির ক্ষেত্রে শুল্কায়ন মূল্য দ্বিগুণ হওয়ার ফলে বন্দর দিয়ে জিরা আমদানি কমায় রাজস্ব আহরণে প্রভাব পড়বে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
অর্থসংবাদ/এমআই