মহাপরিচালক বলেন, ‘বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য চিংড়ি চাষ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু চিংড়ি চাষিরা প্রাকৃতিক দুর্যোগে ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হন। তাই তাদের স্বার্থ রক্ষায় সরকার নানা উদ্যোগ হাতে নিয়েছে।’
এসময় উপস্থিত ছিলেন খুলনার উপ-পরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলম, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এএসএম রাসেল, বাগেরহাট সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রাশেদুজ্জামান, সদরের সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা ফেরদাউস আনসারীসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা।
এদিন ঘোড়া দিঘিতে রুই, কাতলা, মৃগেল, শিং, গলদা চিংড়ি ও টেংরা মাছের একশ কেজি পোনা অবমুক্ত করা হয়।