অপারেটরটি জানিয়েছে, থ্রি-জি সেবা বন্ধ (স্থগিত) করতে ৬ হাজার ৪২৯টি সাইট (টাওয়ার) বন্ধ বা স্থগিত করতে হবে।
গ্রামীণফোনের থ্রি-জি সাইটের (মোবাইল টাওয়ার) সংখ্যা ৬ হাজার ৪২৯টি। এরমধ্যে চট্টগ্রাম বিভাগে রয়েছে ২ হাজার ৬০১টি, খুলনা বিভাগে ১ হাজার ৬১২টি, রাজশাহী বিভাগে ৮৩৩টি, ময়মনসিংহ বিভাগে ৬৮০টি, ঢাকা বিভাগে ৫৫০টি এবং বরিশাল বিভাগে রয়েছে ১৫৩টি সাইট।
জানা গেছে, বিটিআরসি গ্রামীণফোনকে থ্রি-জি সেবা স্থগিত করতে ৫টি শর্ত দিয়ে তা প্রতিপালন করার নির্দেশনা জারি করেছে। এছাড়া নিয়ন্ত্রক সংস্থাটির স্পেক্ট্রাম বিভাগ থেকে ২টি শর্ত দিয়ে নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। শর্তযুক্ত নির্দেশনাগুলো মেনে থ্রি-জি সেবা বন্ধের জন্য কাজ শুরু করেছে গ্রামীণফোন।
প্রসঙ্গত, মোবাইল ফোন অপারেটর রবি সবার আগে থ্রি-জি বন্ধের অনুমোদন চেয়ে আবেদন করে বিটিআরসিতে। রবি অনুমোদন পেয়ে থ্রি-জি বন্ধের প্রক্রিয়া শুরু করেছে। জানা গেছে, বাংলালিংকও থ্রি-জি সেবা বন্ধের জন্য বিটিআরসিতে আবেদন করে অনুমোদন পেয়েছে। গ্রামীণফোনকে যেসব শর্ত দেওয়া হয়েছে, একই শর্ত বাংলালিংককেও দেওয়া হয়েছে। বাংলালিংক থ্রি-জি সেবার সাইট (টাওয়ার) বন্ধ করলে প্রযোজ্য শর্ত মেনেই করতে হবে।
অর্থসংবাদ/এমআই